Advertisement
E-Paper

মোটা হয়ে যাওয়ার ভয়ে ভাত খাওয়া ছেড়েছেন? রান্নার সময় হাঁড়িতে কী মেশালে ওজন বাড়বে না?

বাঙালি মানেই ছুটির দুপুরে ভাতের সঙ্গে কষা মাংস কিংবা পাতলা মাছের ঝোল। স্থূলতার ঝুঁকি কমাতে তবে কি ভাত খাওয়া বন্ধ করে দেওয়াই এক মাত্র পথ?

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৩ অগস্ট ২০২৩ ২০:৩৪
Symbolic Image.

ভাত খেয়েও রোগা থাকা যায়। ছবি:সংগৃহীত।

ওজন কমানোর পর্বে সবচেয়ে ব্রাত্য যে খাবার, তা হল ভাত। তার অবশ্য সঙ্গত কারণ রয়েছে। ভাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি। যা ওজন বাড়িয়ে তোলে। ফলে ভাত খেলেই মোটা হয়ে যাওয়ার একটা আশঙ্কা সব সময় মনের মধ্যে থাকে। অথচ বাঙালি মানেই ছুটির দুপুরে ভাতের সঙ্গে কষা মাংস কিংবা পাতলা মাছের ঝোল। স্থূলতার ঝুঁকি কমাতে তবে কি ভাত খাওয়া বন্ধ করে দেওয়াই একমাত্র পথ?

পুষ্টিবিদেরা জানাচ্ছেন, ভাত খেয়েও রোগা থাকা যায়। পরিমাণে কম খেলেই কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয়। পরিমাণে যদি রাশ টানা যায়, তা হলে ভাত খেয়েও রোগা থাকা সম্ভব। তবে পরিমাণে যতই কম খাওয়া হোক, ভাতে থাকা ক্যালোরি অল্প হলেও শরীরে প্রবেশ করছে। ভাত থেকে মূলত যে ধরনের শর্করা তৈরি হয়, তা হল গ্লাইকোজেন। নিয়মিত শরীরচর্চা করলে, এই জাতীয় শর্করার দহন হয় ও পেশি সুগঠিত হয়। কিন্তু মুশকিল হল, যাঁরা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন না, তাঁদের ক্ষেত্রে এই গ্লাইকোজেন দ্রুত গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়, যা শরীরে জমা হতে থাকে এবং দেহের ওজন বাড়িয়ে দেয়। ভাত হল শর্করা জাতীয় খাবার। ফলে রোজ ভাত খেলে এই সমস্যা বেড়ে যেতে পারে অনেকটাই।

সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে অত্যন্ত সহজ একটি উপায়ে। প্রথমে চাল মেশানোর আগে ফুটন্ত জলে এক চামচ নারকেল তেল দিয়ে দিতে হবে। তার পর সেই জলে ২৫ মিনিট ধরে চাল ফুটিয়ে নেওয়া হয়ে গেলে অতিরিক্ত জল ঝরিয়ে কিছু ক্ষণ ফ্রিজে রেখে দিলেই প্রায় ৬০ শতাংশ কমে যাবে ক্যালোরির পরিমাণ। এই পদ্ধতিতে ভাতে স্টার্চের পরিমাণ বাড়ে। তাই কম ক্যালোরি প্রবেশ করে শরীরে।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy