বর্তমানে প্রেমঘটিত বিবাহ হামেশাই হয়ে থাকে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বহুদিন প্রেমিক প্রেমিকা এক সঙ্গে ঘোরাফেরার পরেও কোনও কারণে বিয়ে হচ্ছে না, কোনও কারণে বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। আবার কখনও প্রেমঘটিত বিবাহের পরেও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে এবং সে কারণে দাম্পত্য জীবনে অশান্তি নেমে আসছে। তাই যাতে প্রেমিক-প্রেমিকা বা স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মধ্যে কোনও বাধা না আসে সে ক্ষেত্রে এই ক্রিয়া করতে পারেন---
১। যে কোনও মঙ্গল বা শুক্রবার করতে হবে- ৯টি সরু রুপোর দুল বা আংটি বানিয়ে নিন। তবে ৯টি রিং একই মাপের এবং একই ওজনের, একই রকম দেখতে হতে হবে।
যে কোনও মঙ্গল বা শুক্রবার কোনও নিম গাছের গোড়ায় এগুলি এক সঙ্গে পুঁতে দিয়ে আসুন।
যদি মেয়েরা করেন তবে দুল বানাবেন এবং ছেলেরা করলে আংটি বানাবেন।
তবে উভয়ে এক সঙ্গে করতে চাইলে দুল এবং আংটি বানাবেন। তবে উভয়ে এক সঙ্গে করতে চাইলে দুল এবং আংটি প্রত্যেকটি ৯টি করে গড়াতে হবে এবং প্রেমিক/প্রেমিকা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে পুঁতে দেবেন।
২। ভ্যালেন্টাইন ডে-তে কাচের বাটিতে সবুজ গুঁড়ো মেহেন্দি ও কালো মাসকলাই নিয়ে ঘরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে রাখবেন। এমন ভাবে বাটিটা রাখবেন, যাতে কেউ দেখতে না পায়। বাটিতে দু’জনের নাম লিখুন।
৩। সঙ্গীর রঙীন ছবি গোলাপ জলে তুলো দিয়ে মুছে নিয়ে নিজের পরা কাপড়ে মুড়ে আলমারির কোণে লুকিয়ে রাখতে হবে যাতে সকলের অগোচরে থাকে।
৪। স্বামী/প্রেমিকার ব্যবহার করা রুমাল নিজের রুমালের সঙ্গে গিঁট বেঁধে আলমারির কোণে লুকিয়ে রাখতে হবে যাতে কেউ না দেখে।
আরও পড়ুন: নারীর করতলের সাধারণ কিছু লক্ষণ, অনেক কিছু বলে দেয়
৫। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক গভীর হওয়ার জন্য ঘরের মধ্যে একটা পাত্রে আগুন জ্বেলে দু’জনে সাতপাক ঘুরে অগ্নিদেবতার কাছে প্রার্থনা করতে হবে যাতে ভবিষ্যৎ জীবন সুখের হয়।
৬। প্রেমিক/প্রেমিকার শোওয়ার ঘরে রাধাকৃষ্ণের ছবি রাখুন। কিন্তু সাবধান, বিয়ের পরে সেই ফটো সরিয়ে দেবেন।
৭। নদীতে বা জলাশয়ে সাদা গোলাপ ফুলের পাপড়ি বা দোপাটি ফুল মধুতে ডুবিয়ে এক সঙ্গে ভাসিয়ে দিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy