Advertisement
E-Paper

রাশিচক্রে গ্রহের অবস্থান অনুযায়ী পিতা মাতার সঙ্গে সন্তানের সম্পর্ক

শিশুর জন্ম থেকে শৈশব, কৈশোর পেরিয়ে বৃদ্ধাবস্থা পর্যন্ত অনেক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু জন্মের আগেই যে সম্পর্ক তৈরি হয়ে থাকে, তা হল মা-বাবা বা পিতা-মাতা।

শ্রীমতী অপালা

শেষ আপডেট: ১৪ মার্চ ২০১৯ ০০:০০

শিশুর জন্ম থেকে শৈশব, কৈশোর পেরিয়ে বৃদ্ধাবস্থা পর্যন্ত অনেক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু জন্মের আগেই যে সম্পর্ক তৈরি হয়ে থাকে, তা হল মা-বাবা বা পিতা-মাতা। আমরা বিজ্ঞানের সাহায্যে অনেক উন্নতি করেছি, অভিনব অনেক জিনিস সৃষ্টি করেছি। কিন্তু মৃত মানুষের মধ্যে প্রাণ সঞ্চার করতে আমরা আজও শিখিনি। এই কাজটি পারেন একমাত্র ঈশ্বর। প্রাণ সঞ্চার করা তারই কাজ। তাই মা-বাবাই মানুষের জীবন্ত ঈশ্বর। অন্য কোনও সৃষ্টিতে ঈশ্বরকে আমরা দেখতে পাই না। কিন্তু জীবন সৃষ্টিতে ঈশ্বরকে আমরা দেখতে পাই মা-বাবা এই দু’টি সম্পর্কের মধ্যে দিয়ে।

• জ্যোতিষ শাস্ত্রে দেখা যায়, যাদের ছকে চতুর্থ পতি খুব শক্তিশালী, নবম পতি খুব ভাল অবস্থায় আছে, তাদের গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান যদি চতুর্থ, নবম, একাদশ ও পঞ্চমের সংযোগে থাকে, তা হলে এটা বোঝা যায় যে, মা-বাবার সঙ্গে তাদের সম্পর্ক খুব সুন্দর থাকবে।

• যদি চতুর্থ বা নবমের সঙ্গে কেতু-রাহু, শনি সম্পর্ক তৈরি করে এবং তৃতীয়, অষ্টম, দ্বাদশ এই সংযোগে থাকে, সে ক্ষেত্রে মা-বাবার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়।

আরও পড়ুন: কন্যা রাশির ফাঁড়া কাটানোর সহজ উপায়

• কিন্তু গ্রহ, নক্ষত্রের অবস্থান খুঁটিয়ে না দেখে একদমই বলা ঠিক নয় যে আপনার সন্তান আপনাকে দেখবে না। গ্রহের দৃষ্টি, ডিগ্রি, অবস্থান ঠিক মতো বিচার করে তবেই ফলাদেশ দেওয়া উচিত।

• জ্যোতিষ মতে বিচার করলে আগাম জানা যায় ভবিষ্যতের কথা, কিন্তু তার ওপর ভিত্তি করে, নিজের মনঃচক্ষু বন্ধ করে মা-বাবার প্রতি অমানবিক হওয়া একদমই উচিত নয়। ছকে কোনও কিছু খারাপ থাকলে সেটার প্রতিকার করে নিয়ে, জীবন্ত ঈশ্বরের (মা-বাবার) আশির্বাদ নিয়ে চলাই সবথেকে ভাল।

Birthchart Relationship
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy