৩) সাইকিক ত্রিভুজ:
এই সাইকিক ত্রিভুজ থাকে বুধের মাউন্টের উপর ঠিক পিরামিডের মতো করে। অনেক সময় এই ত্রিভুজ সহজে চোখে পড়ে না হাতের রঙের সঙ্গে মিশে থাকার জন্য। এই ত্রিভুজ যার হাতে থাকে তাকে বলা হয় ‘বর্ন উইচ’ বা ‘জন্ম ডাইনি’। এরা জন্মের পর থেকে অনুকূল পরিবেশ পেয়ে থাকে এই গোপন বিদ্যা বা কালা জাদুর চর্চা করার। এই ত্রিভুজ থাকার কারণে এরা সব সময় অন্যের অমঙ্গল কামনা করে থাকে।
৪) হিলার মার্ক:
বুধের ক্ষেত্রে বা মাউন্টে লম্বা লম্বা যে (ভার্টিক্যাল) লাইন থাকে তাকে হিলার মার্ক বলে। এই লাইন সংখ্যায় অবশ্যই বেশি থাকতে হবে। ছোট-বড় মিলে যত বেশি থাকবে তাতে বোঝায় গত জন্ম থেকেই সে অন্যের সেবা বা উপকার করে আসছে। এরা অসুস্থ মানুষকে স্পর্শ করলে তাদের সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা প্রবল।
এই লাইনগুলি যার হাতে থাকে তার ‘হিলিং পাওয়ার’ আছে ধরে নিতে হবে। নামকরা ডাক্তার তিনি যে শাখারই হোন না কেন এবং নার্সদের হাতে হিলার মার্ক থাকে। চিকিৎসা পেশাতে আসতে হলে এই মার্ক আছে কি না প্রথমেই জেনে নিতে হবে। নতুবা ডাক্তারি ডিগ্রি থাকলেও রোগী সে ভাবে আসবে না।
আরও পড়ুন: করতলে এই পাঁচটি চিহ্ন থাকলে তারা ব্ল্যাক ম্যাজিক চর্চা করতে পারে (প্রথম অংশ)
৫) অ্যাস্ট্রাল ট্রাভেলিং লাইন:
করতলে আয়ুরেখার নীচের দিকে আয়ুরেখা থেকে বেরিয়ে আনুভূমিক ভাবে চন্দ্রের ক্ষেত্রে মুখ করে থাকে, রেখাগুলি আধ ইঞ্চির মতো বা তার থেকে একটু বড় হয়ে থাকে। সংখ্যায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অনেকগুলি হতে হয়।
এই রেখা যাদের হাতে থাকে, তারা অ্যাস্ট্রাল ভ্রমণ করতে পারে বলে শোনা যায়। অ্যাস্ট্রাল ভ্রমণ মানে যারা শরীর থেকে বেরিয়ে ভ্রমণ করতে পারে। ভারতে যোগীদের মধ্যে অনেকে এই শক্তির অধিকারী ছিলেন বলে জনশ্রুতি আছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy