একটি শিশু যখন বা যে মুহূর্তে ভূমিষ্ঠ হচ্ছে, তখন মহাকাশে গ্রহ এবং নক্ষত্রগুলো যে অবস্থানে থাকে, তারই প্রভাবে প্রভাবিত হয়ে পৃথিবীর বুকে জন্মগ্রহণ করছে। বিধি নির্ধারিত নিয়মে যে যার নিজস্ব কর্ম করে, সেই অনুযায়ী ফল ভোগ করে আবার গন্তব্যে ফিরে যায়।
অনেককেই বলতে শুনি, আমার সন্তান বড়ই চঞ্চল, অবাধ্য, লেখাপড়ায় মন নেই, আমার কথার বাধ্য নয়। এত চেষ্টা করলাম, এত অর্থ ব্যয় করলাম, তাতেও অবস্থার কোনও পরিবর্তন হল না। মন মতো প্রতিষ্ঠিত হতে পারল না কেন?
এ বার আসি জ্যোতিষশাস্ত্রের কিছু নিয়মের বিষয়ে।
পঞ্চম স্থান (জাতক বা জাতিকা) সন্তানস্থান হলেও বৃহস্পতি, চন্দ্র, লগ্ন ও নবম স্থান থেকেও সন্তান সম্পর্কে বিচার করা দরকার। ওই সকল স্থান, ভাব ও ভাবপতি যদি শুভ গ্রহের স্থিতি, দৃষ্টি বা কেন্দ্র ও কোনও সম্বন্ধ বিশিষ্ট না হয়ে অশুভ গ্রহর দ্বারা প্রভাবিত হয়, তা হলে জাতক-জাতিকার সন্তান সম্বন্ধে চিন্তা থাকে।
আরও পড়ুন: আপনি কি জ্যোতিষী হতে পারেন? কী বলছে জন্মছক?
• যদি সন্তান বাধ্য না হয়, সেই সমস্ত ক্ষেত্রে সন্তানদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার না করে অন্য কোনও ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। ভাল করে দেখা প্রয়োজন যে আপনার সন্তান কী চায়।
• সে জন্য বলি, আপনার রাশিচক্রে যদি সন্তান বিপর্যয় থাকে, তা হলে ভাল কোনও জ্যোতিষীর পরামর্শ নিন। সন্তানের ছক বিচার করিয়ে ঠিক মতো যুক্তিযুক্ত ব্যবস্থা করুন। আর আপনিও শিশুটির দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিন। ভালবেসে তাকে কাছে টেনে নিন। অবাধ্য, একগুঁয়ে, জেদী সন্তানদের জন্য ঈশ্বরের কাছে পার্থনা করুনস অবশ্যই ভাল ফল পাবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy