মা যে স্কুলে ঠিকাকর্মীর কাজ করেন, সেই স্কুল থেকেই সিবিএসই দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় ৮২ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাশ করল রাঁচির অঞ্জিৎ কুমার। দারিদ্রের মধ্যেও এই ফলাফলে ছেলেক নিয়ে গর্বিত তার মা-বাবা। স্কুল কর্তৃপক্ষও। বাবা গাড়ি চালান। মাসিক উপার্জন ৪ হাজার টাকা। মা পান ৫ হাজার টাকা। অঞ্জিৎ বলে, ‘‘ পড়ার ফাঁকে টিউশন পড়াতাম।’’ রাঁচির গুরুনানক স্কুলের ছাত্রটি থাকে হিন্দপিড়ি এলাকায়। এ বার জয়েন্ট এন্ট্রাস অ্যাডভান্স পরীক্ষাতেও সে বসবে। ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে তার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy