নিমাইচাঁদপুরের বাঁশের সাঁকো। নিজস্ব চিত্র
স্বাধীনতার ৬ দশক পরও উন্নয়নের থেকে দূরে লালার প্রত্যন্ত গ্রাম। যোগাযোগের ন্যূনতম মাধ্যমই গড়ে ওঠেনি সেখানে। এখনও ভরসা বাঁশের নড়বড়ে সাঁকো।
লালা সার্কেলের পূর্ব হাইলাকান্দির নিমাইচাঁদপুরে কাটাখাল নদী পারাপারে লক্ষাধিক মানুষের সম্বল সেটিই। সাঁকোটি নিমাইচাঁদপুর ও নতুনবাজারের ‘লাইফ লাইন’। সেতুর দু’দিকে রয়েছে স্কুল, উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র, ডাকঘর, পুলিশ ফাঁড়ি। হাজার হাজার মানুষ প্রতি দিন বাঁশের সাঁকো দিয়েই নদী পারাপার করেন। বেসরকারি উদ্যোগে তৈরি ওই সেতুতে উঠতে ‘টোল ট্যাক্স’ দিতে হয় ২ টাকা। মোটরসাইকেলের জন্য ১০।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুযোগ, উন্নয়নের খাতে সরকার কোটি কোটি টাকা খরচ করে। কিন্তু নিমাইচাঁদপুরের ছবি বদলায় না। বর্ষায় সবার ভরসা ডিঙি নৌকা। অভিযোগ, কখনও কখনও বহন ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে নদী পার করেন মাঁঝি। এলাকাবাসীর বক্তব্য, পাকা সেতু তৈরির দাবি বহুদিন ধরে প্রশাসনের কাছে তুলে ধরা হচ্ছে। কিন্তু কেউ তাতে নজর দিচ্ছেন না। নিমাইচাঁদপুর পঞ্চায়েতের সভাপতি ময়না মিঁঞা লস্কর জানান, পাকা সেতু নির্মাণের খরচ অনেক। পঞ্চায়েতের তহবিল থেকে বরাদ্দ করার মতো সঙ্গতি নেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy