—প্রতীকী ছবি।
ড্রাগ চক্র চালানোর অভিযোগে এক বিমান বাহিনীর অফিসার এবং এক বিজ্ঞানীকে গ্রেফতার করল পুলিশ। বুধবার হায়দরাবাদ থেকে গোয়া যাওয়ার পথে মহারাষ্ট্রের নান্দের থেকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। তাঁদের কাছ থেকে ২২০ কিলোগ্রামের অ্যাম্ফেটামাইন ড্রাগ বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। যার বাজারমূল্য প্রায় ২৩০ কোটি টাকা। এ ছাড়াও তাঁদের কাছে থেকে উদ্ধার করা হয়েছে নগদ ৭ লক্ষ টাকা এবং ৫টি মোবাইল।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, বিমান বাহিনীর ওই অফিসার হলেন এই ড্রাগ পাচারের মূলচক্রী। স্নায়ুতন্ত্রের উপর ক্রিয়া করা এই ড্রাগ তৈরি করা থেকে বিভিন্ন দেশে তা পাঠানো, পুরোটাই সামলাতেন ওই অফিসার। অন্য অভিযুক্ত বেঙ্গালুরুর বিজ্ঞানী ভেঙ্কট রামা রাও ছিলেন ওই অফিসারের ক্লাসমেট।
অভিযুক্ত অফিসারের নাম না জানালেও পুলিশ জানিয়েছে, তিনি দিল্লিতে বিমান বাহিনীর উইং কম্যান্ডার হিসাবে কর্মরত। তিনি যে ড্রাগ পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত তা সম্প্রতি গোপন সূত্রে খবর পায় পুলিশ। গত এক সপ্তাহ ধরে দিল্লি পুলিশ এবং বিমান বাহিনীর ইনটেলিজেন্স উইং তাঁকে নজরে রেখেছিল। জানা গিয়েছে, হায়দরাবাদেই ছিল এই ড্রাগ প্রস্তুত কারখানা। সেখান থেকে মালয়েশিয়া, তাইল্যান্ড এবং ইন্দোনেশিয়ায় তা সাপ্লাই করা হত। এই বিমান বাহিনীর আরও এক অফিসার এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে বলে পুলিশের অনুমান। ধৃত বিজ্ঞানীর স্ত্রী-ও এই চক্রের অন্যতম সদস্য বলে পুলিশ জানিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy