প্রতীকী ছবি।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছিল পাকিস্তান। তার পরে বাজি ফাটিয়ে উৎসবে মেতেছিলেন দক্ষিণ কাশ্মীরের তুর্কাওয়ানগাম গ্রামের বাসিন্দারা। উঠেছিল ভারত-বিরোধী স্লোগানও। ফলে বরাতে জুটল সেনার বেধড়ক মার। কাশ্মীরি যুবক ফারুক আহমেদ দারকে জিপের বনেটে বেঁধে ঘোরানোর পরে এই ঘটনায় ফের সেনার পেশাদার ভাবমূর্তি ধাক্কা খেল বলে ধারণা অনেকের।
স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, সোপিয়ানের ওই গ্রামের বাসিন্দারা খেলা দেখার পরেই রাতে রীতিমতো উৎসব শুরু করেন। বাজি ফাটানো হয়। সেইসঙ্গে ওঠে ভারত-বিরোধী স্লোগানও। বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, ঘণ্টাখানেক পরে সেনা এসে তাঁদের বেধড়ক মারধর শুরু করে। প্রায় দু’ঘণ্টা তাণ্ডব
চালান জওয়ানরা। বাড়িঘরও ভাঙচুর করা হয়। সেনা পাশের ভেহিল গ্রামেও দোকানপাট, গাড়ি ভাঙচুর করে বলে অভিযোগ। সেনার মারে আহতদের শ্রীনগরের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সেনা অবশ্য অভিযোগ মানতে রাজি নয়। তাদের দাবি, রাতে ওই এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময়ে সেনার টহলদারি দলকে লক্ষ করে তুর্কাওয়ানগাম ও ভেহিল গ্রামের বাসিন্দাদের একাংশ পাথর ছোড়ে। তার পরে পুলিশ ও জনতার সংঘর্ষ হয়। সেই সংঘর্ষের সময়ে কয়েকটি গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেনা জওয়ানেরা কাউকে মারধর করেননি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy