বদগামে কাশ্মীরি যুবক ফারুক আহমেদ দারকে গাড়ির বনেটে বেঁধে মানব ঢাল বানানোর ঘটনায় মেজর লিতুল গগৈ-এর পাশে দাঁড়িয়েছিল সেনা। কিন্তু ২৩ মে শ্রীনগরের একটি হোটেলে এক ‘নাবালিকা’-সহ ঢুকতে গিয়ে বচসায় জড়ানো এবং পুলিশের কাছে বেশ কিছু ক্ষণ আটক হওয়ার ঘটনায় বেশ বেকায়দায় লিতুল গগৈ। শুক্রবার সেনাপ্রধান বিপিন রাওয়ত জানিয়েছেন, মেজর লিতুল গগৈ ‘কোনও অপরাধে’ দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
এ দিন গগৈয়ের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের (কোর্ট অব এনকোয়ারি) নির্দেশ দিয়েছে সেনা। এ দিন পহেলগাঁওয়ের আর্মি গুডউইল স্কুল সফরে গিয়ে রাওয়ত বলেন, ‘‘সেনার কোনও অফিসার অপরাধমূলক কাজের জন্য দোষী প্রমাণিত হলে আমরা তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে থাকি।
মেজর গগৈও কোন ভুল করে থাকলে তাঁকেও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে বলে আমি আশ্বাস দিচ্ছি।’’ রাওয়ত আরও জানিয়েছেন, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে উপত্যকায় সংঘর্ষবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর কথা ভাববে সেনা।