প্রতীকী ছবি।
করোনা থেকে সেরে উঠেছিলেন সদ্য। অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ফলও নেগেটিভ এসেছিল। অভিযোগ, স্বাস্থ্য আধিকারিকের বাড়িতে সেই সংক্রান্ত শংসাপত্র আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হলেন কেরলের তিরুঅনন্তপুরমের এক মহিলা।
ঘটনাচক্রে গত কালই এ রাজ্যে করোনা-রোগীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছে জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত এক অ্যাম্বুল্যান্স চালক। আজ আবার জুনিয়র স্বাস্থ্য আধিকারিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ সামনে আসতেই প্রবল সমালোচনার মুখে পড়েছে কেরলের স্বাস্থ্য দফতর। প্রদীপ নামে ওই আধিকারিককে সাসপেন্ড করার নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা।
পুলিশ সূত্রের খবর, সম্প্রতি নির্যাতিতা ওই মহিলার অ্যান্টিজেন পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। সেই সংক্রান্ত শংসাপত্র নিতে ওই মহিলাকে নিজেই বাড়িতে ডেকেছিল অভিযুক্ত। বছর চুয়াল্লিশের মহিলা বাড়িতে গেলে তাঁর হাত-পা-মুখ বেঁধে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা করেছে জাতীয় মহিলা কমিশনও। এক পুলিশ কর্তার কথায়, ‘‘মহিলার শারীরিক পরীক্ষা হয়েছে। তদন্ত চলছে।’’
গত কালই রাজ্যের পথানামথিত্তা জেলায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে ১৯ বছরের করোনা-আক্রান্ত এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল এক অ্যাম্বুল্যান্স চালকের বিরুদ্ধে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, গত বছর পুলিশের থেকে ছাড়পত্র না পেয়েই কাজে নিয়োগ করা হয়েছিল অভিযুক্ত চালককে। তার বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টা-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। দু’টি ঘটনারই সমালোচনা করে বিরোধী দলনেতা রমেশ চেন্নিথালা বলেছেন, ‘‘দু’টি ঘটনাই রাজ্যের জন্য অত্যন্ত লজ্জার। স্বাস্থ্য দফতরের ‘গুরুতর গাফিলতি’ না থাকলে এ রকম হয় না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy