Advertisement
E-Paper

দেশে দৈনিক মৃত্যু কমে হল ২৫১, সংক্রমণে চিন্তা শুধু কেরল

আক্রান্তের থেকে রোজ সুস্থ বেশি হওয়ায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমেছে। কমতে কমতে তা ৩ লক্ষের নীচে নেমেছে।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ ১০:৫৮
দেশের কোভিড পরিসংখ্যান। গ্রাফিক-শৌভিক দেবনাথ।

দেশের কোভিড পরিসংখ্যান। গ্রাফিক-শৌভিক দেবনাথ।

গত এক সপ্তাহ ধরেই দেশের দৈনিক কোভিড সংক্রমণ ২৫ হাজারের কম। দৈনিক মৃত্যুও গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ৩৫০-র নীচে ছিল। আজ তা ২৫০তে নেমেছে। আক্রান্তের থেকে রোজ সুস্থ বেশি হওয়ায় সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমেছে। কমতে কমতে তা ৩ লক্ষের নীচে নেমেছে। চুম্বকে এটাই দেশের করোনা-চিত্র।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ২৭৩ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ১ লক্ষ ৬৯ হাজার ১১৮ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে আক্রান্ত ১ কোটি ৮৭ লক্ষ ছাড়িয়েছে। গত এক মাস ধরে প্রায় ২ লক্ষ মানুষ সেখানে রোজ আক্রান্ত হচ্ছেন। আজ তা একটু কমে ১ লক্ষে নেমেছে। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ আমেরিকার তুলনায় নিয়ন্ত্রণে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭৪ লক্ষ ৪৮ হাজার। 

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ২৭৩ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ১ লক্ষ ৬৯ হাজার ১১৮ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে আক্রান্ত ১ কোটি ৮৭ লক্ষ ছাড়িয়েছে। গত এক মাস ধরে প্রায় ২ লক্ষ মানুষ সেখানে রোজ আক্রান্ত হচ্ছেন। আজ তা একটু কমে ১ লক্ষে নেমেছে। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ আমেরিকার তুলনায় নিয়ন্ত্রণে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭৪ লক্ষ ৪৮ হাজার।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৩৪৩ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৫১ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে (৪৯,১২৯)। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা ১০ হাজার পার করেছে। মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (৯,৫৩৬), উত্তরপ্রদেশ (৮,২৭৯), অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,০৯১)।

করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৩৪৩ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৫১ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে (৪৯,১২৯)। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা ১০ হাজার পার করেছে। মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (৯,৫৩৬), উত্তরপ্রদেশ (৮,২৭৯), অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,০৯১)।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। মোট আক্রান্তের মধ্যে প্রায় ৯৭ লক্ষ ৪০ হাজার ১০৮ জন সুস্থ হয়ে গিয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২২ হাজার ২৭৪ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ৮১ হাজার ৬৬৭ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৫৩ হাজার ৫২৭ জনের। সংক্রমণের হার ২.৬১ শতাংশ। 

এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। মোট আক্রান্তের মধ্যে প্রায় ৯৭ লক্ষ ৪০ হাজার ১০৮ জন সুস্থ হয়ে গিয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২২ হাজার ২৭৪ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ৮১ হাজার ৬৬৭ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৫৩ হাজার ৫২৭ জনের। সংক্রমণের হার ২.৬১ শতাংশ।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

১ কোটি আক্রান্তের মধ্যে ১৯ লক্ষ ১৩ হাজার মহারাষ্ট্রের। দেশের মোট আক্রান্তের প্রায় পাঁচ ভাগের এক ভাগ সেখানে। বাকি সব রাজ্যে মোট আক্রান্ত ১০ লক্ষের নীচে। কর্নাটকে ৯ লক্ষ ১৪ হাজার, অন্ধ্রে ৮ লক্ষ ৮০ হাজার, তামিলনাড়ুতে ৮ লক্ষ ১২ হাজার। কেরলে ৭ লক্ষ ৩২ হাজার, দিল্লিতে ৬ লক্ষ ২১ হাজার। উত্তরপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে ৫ লক্ষের ঘরে মোট আক্রান্ত। বাকি রাজ্যগুলিতে ৩ লক্ষের গণ্ডিতে রয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা। দিল্লির দৈনিক আক্রান্ত গত ক’দিনে হাজারের নীচে নেমেছে। মহারাষ্ট্রেও তা সাড়ে তিন হাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু কেরলে এখনও দৈনিক আক্রান্ত ৫ হাজারের বেশি।

পশ্চিমবঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫৪১ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭৫৫ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ২০ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

পশ্চিমবঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫৪১ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৪৪ হাজার ৭৫৫ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ২০ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)

Coronavirus COVID-19
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy