দুই থেকে বেড়ে চারে দাঁড়াল করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক প্রাপকদের মৃত্যুর সংখ্যা।
একে প্রতিষেধক ঘিরে নানা ধরনের দ্বিধার কারণে টিকাকরণের দৈনিক লক্ষ্যমাত্রা ছোঁয়া সম্ভব হচ্ছে না। তার উপরে নতুন করে মৃত্যুর ঘটনায় অস্বস্তি বাড়ছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অন্দরে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আজ দেশের প্রায় ১ লক্ষ ১২ হাজারের কাছাকাছি স্বাস্থ্যকর্মী প্রতিষেধক নিয়েছেন, যাঁদের মধ্যে দশ জনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছে। এঁদের সাত জনকে ছেড়ে দেওয়া হলেও তিন জন আপাতত হাসপাতালে নজরদারিতে রয়েছেন। তাঁদের এক জন মুর্শিদাবাদ জেলার জঙ্গিপুরের। তাঁকে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গণ-টিকাকরণের প্রথম দিন থেকেই ছোঁয়া সম্ভব হচ্ছে না প্রতিষেধক দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রতি দিন যেখানে প্রায় ৩ লক্ষের কাছাকাছি মানুষকে প্রতিষেধক দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে, সেখানে ১৪,১১৯টি কেন্দ্রে আজ মাত্র ১,১২,০০৭ জন প্রতিষেধক নেন। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৭,৮৬,৮৪২ জন করোনার প্রতিষেধক নিয়েছেন দেশে। প্রতিষেধক নেওয়ার পরিসংখ্যানে গত দু’দিনের মতোই আজও সারা দেশের শীর্ষে ছিল কর্নাটক।