Advertisement
E-Paper

মুম্বইয়ে লঞ্চডুবির ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪! নিখোঁজদের সন্ধানে তল্লাশি শুক্রবারেও

বুধবার এলিফ্যান্টা গুহায় ঘুরতে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে নীলকমল নামে একটি লঞ্চ। নৌসেনার একটি স্পিডবোট নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে লঞ্চটিতে ধাক্কা মারে বলে অভিযোগ।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৮:০৪
দুর্ঘটনার পর চলছে উদ্ধারকাজ। ছবি: পিটিআই।

দুর্ঘটনার পর চলছে উদ্ধারকাজ। ছবি: পিটিআই।

মুম্বইয়ে লঞ্চডুবির ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ১৪। নিখোঁজদের সন্ধানে শুক্রবারেও তল্লাশি চালিয়েছে পুলিশ এবং নৌসেনা। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এক ব্যক্তির দেহ উদ্ধার হয়। নিখোঁজ আরও এক শিশু।

বুধবার এলিফ্যান্টা গুহায় ঘুরতে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে নীলকমল নামে একটি লঞ্চ। নৌসেনার একটি স্পিডবোট নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে লঞ্চটিতে ধাক্কা মারে বলে অভিযোগ। আর সেই ধাক্কার জেরে লঞ্চটি ডুবে যায়। লঞ্চে মোট ১১৩ জন ছিলেন। ৯৮ জনকে উদ্ধার করা হয়। ৬ জনের মৃত্যু হয় দুর্ঘটনার পর পরই। বাকি কয়েক জন নিখোঁজ ছিলেন। বুধবার থেকেই তাঁদের সন্ধানে তল্লাশি অভিযান জারি।

পুলিশ সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় ১৪ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। নিখোঁজ সাত বছরের এক শিশু। এই দুর্ঘটনা নিয়ে শুরু হয়েছে টানাপড়েন। মুম্বই পুলিশ ইতিমধ্যেই নৌসেনার কাছে জবাব চেয়ে পাঠিয়েছে। তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে কেন ব্যস্ত সময়ে স্পিডবোট পরীক্ষামূলক ভাবে চালানো হচ্ছিল। স্পিডবোট চালানোর অনুমতি কে দিয়েছিল নৌসেনাকে?

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, স্পিডবোটের থ্রটলে সমস্যা দেখা দিয়েছিল। ফলে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। তার পরই সেটি সোজা গিয়ে ধাক্কা মারে যাত্রীবোঝাই লঞ্চে। পাশাপাশি এটাও দেখা হচ্ছে যে, প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত যাত্রী তোলা হয়েছিল কি না লঞ্চে। যাত্রীদের সকলের লাইফজ্যাকেট কেন ছিল না, তা নিয়েো প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

Mumbai Boat Capsized
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy