প্রতীকী ছবি
গালওয়ান উপত্যকায় রক্তপাতের আগে পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গেই কথা বলছিল ভারত। কিন্তু পরিস্থিতি ক্রমশ জটিল আকার নিচ্ছে দেখে বিভিন্ন দেশের কাছেই চিনকে নিয়ে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করতে শুরু করল দিল্লি।
বিদেশ মন্ত্রক সূত্রের বক্তব্য, বিশ্বের মঞ্চে এমনিতেই কোভিড প্রশ্নে কিছুটা কোণঠাসা হয়ে রয়েছে বেজিং। সেই সঙ্গে তাদের ‘আঞ্চলিক আগ্রাসন নীতি’কেও বিশ্বের সামনে তুলে ধরে, কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর একটা চেষ্টা হচ্ছে মোদী সরকারের পক্ষ থেকে।
দু’টি স্তরে এই দৌত্য চলছে। দিল্লিতে অবস্থিত বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। পাশাপাশি বিভিন্ন রাষ্ট্রে নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূতরাও কথা বলছেন সংশ্লিষ্ট দেশের কর্তাদের সঙ্গে। বিদেশি প্রতিনিধিদের বলা হচ্ছে, ভারত-চিন ১৯৯৩ সালের দ্বিপাক্ষিক চুক্তিকে অমান্য করে মে মাস থেকে বেজিং বিপুল পরিমাণ সেনা এবং অস্ত্রের সমাবেশ ঘটাতে থাকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বা এলএসি বরাবর। অথচ ভারত-চিন সীমান্ত অঞ্চলে শান্তি এবং সুস্থিতি বজায় রাখার প্রথম শর্তই হল, কঠোর ভাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখাকে মেনে চলা। বহু বছর ধরে গালওয়ান উপত্যকা-সহ সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায় সেনা-টহল দেয় ভারত। যা পরিকাঠামো রয়েছে, সবই এ দিকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy