সংসদের সামনে প্রতিবাদে তৃণমূল সাংসদরা। ছবি: পিটিআই।
কংগ্রেসের মতো রণংদেহি ভাবে না হলেও আজ সংসদের দুই কক্ষে এবং সংসদ চত্বরে গাঁধীমূর্তির সামনে দিল্লির হিংসা এবং সরকারের ‘নীরব ভূমিকার’ প্রতিবাদ করল তৃণমূল। লোকসভায় যখন বিজেপি ও কংগ্রেস যুযুধান, নিজেদের আসন থেকে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে স্লোগান দিতে দেখা গিয়েছে দলীয় সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, মহুয়া মৈত্র, শিশির অধিকারী, সৌগত রায়দের। রাজ্যসভায় মুলতুবি প্রস্তাব এনে তা পেশ করার সময় সরকারের ভূমিকার সমালোচনা করেন তৃণমূলের সুখেন্দুশেখর রায়।
আজ কলকাতায় দলের অনুষ্ঠান থাকার জন্য অনুপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের দুই কক্ষের দুই নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় ও ডেরেক ও’ ব্রায়েন। সংসদে বিরোধী কর্মসূচির নেতৃত্বভার দেওয়া হয় সুখেন্দুশেখর এবং কাকলি ঘোষ দস্তিদারকে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিকল্পনা এবং নির্দেশমাফিক চোখে কালো কাপড় এবং ঠোঁটে আঙুল দিয়ে গাঁধীমূর্তির সামনে আধ ঘণ্টা নীরবে ধর্না দেন জনা বিশেক তৃণমূল সাংসদ। পরে সুখেন্দুশেখর বলেন, ‘‘দিল্লিতে ধারাবাহিক ভাবে হিংসার ঘটনা ঘটছে। কিন্তু মোদী সরকার কিছুই দেখতে পাচ্ছে না। সে কারণেই আমরা এই প্রতীকী প্রতিবাদ জানিয়েছি।’’ কাকলির কথায়, ‘‘দিল্লির হিংসা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য নেই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও চুপ। পশ্চিমবঙ্গের মানুষের মনেও বিষ ঢোকানো হচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy