এটা নিছকই সেনাবাহিনীর একটা রুটিন রোটেশন। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার বিষয়টিও ভেবে দেখা হচ্ছে। এর পিছনে অন্য কোনও কারণ নেই— কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে এমন বার্তা দেওয়ার পরেও যেন আতঙ্কটা কাটছে না কাশ্মীরে।
গোটা পরিস্থিতি নিয়ে শুক্রবারই রাজ্যপাল সত্যপাল মালিকের সঙ্গে দেখা করেন রাজ্যের একটি রাজনৈতিক প্রতিনিধি দল। সেই দলে ছিলেন মেহবুবা মুফতি, শাহ ফয়জল, সাজ্জাদ লোন এবং ইমরান আনসারি-র মতো বিভিন্ন দলের নেতারা। গুজবে কান না দিয়ে জম্মু-কাশ্মীরে শান্তি বজায় রাখতে ওই প্রতিনিধি দলটিকে আহ্বান জানান রাজ্যপাল। এর পরই রাজ্যপালের দফতর থেকে এক বিবৃতি জারি করে বলা হয়, নিরাপত্তাজনিত পদক্ষেপের সঙ্গে বেশ কয়েকটি কারণ জড়িয়ে অহেতুক বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে কাশ্মীরে। এটা স্রেফ নিরাপত্তাজনিত বিষয়। এর সঙ্গে অন্য কোনও কারণের সম্পর্ক নেই।”
সেনা তত্পরতা নিয়ে ওই দিনই উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন ন্যাশনাল কনাফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা। তিনি বলেন, “কাশ্মীরে এটা কী হচ্ছে! কী এমন প্রয়োজন পড়ল যার জন্য বাড়তি সেনা মোতায়েন করতে হচ্ছে?”