Advertisement
E-Paper

দিল্লি, অযোধ্যা-সহ উত্তর ভারতের বড় অংশ কেঁপে উঠল রাতে, ভূমিকম্পের উৎসস্থল এ বারও নেপাল

ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার রাত ১১টা ৩২ মিনিটে কেঁপে ওঠে দিল্লি-এনসিআর সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। ভূমিকম্পের উৎসস্থল নেপাল।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৪ নভেম্বর ২০২৩ ০০:০০

—প্রতীকী ছবি।

ফের ভূমিকম্প কেঁপে উঠল দিল্লি। শুক্রবার গভীর রাতে দিল্লি-এনসিআর, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা, লখনউ এবং বিহারের বেশ কিছু জায়াগায় অনুভূত হয়েছে কম্পন। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৪। বেশ কিছুক্ষণ ধরে টের পাওয়া গিয়েছে কম্পন। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি এখনও।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার রাত ১১টা ৩২ মিনিটে কেঁপে ওঠে দিল্লি-এনসিআর সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। ভূমিকম্পের উৎসস্থল নেপাল। কম্পনের কেন্দ্র মাটি থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার নীচেই। রাজধানীতে কম্পনের ফলে অনেক বাসিন্দাই আতঙ্কে নিজেদের বাড়ি ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসেন। এই নিয়ে গত এক মাসের মধ্যে তিন বার কেঁপে উঠল ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্র নেপাল।

গত ২২ অক্টোবর কেঁপে উঠেছিল নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.১। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল নেপালের ধাদিং জেলা। এর ঠিক দু’দিন পরে ফের ভূমিকম্প হয় নেপালে। মাত্রা ছিল ৪.১। গত ৩ অক্টোবরও ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছিল নেপাল। পর পর চার বার ভূমিকম্প হয়েছিল নেপালে। নেপালের পাশাপাশি তার প্রভাব পড়েছিল দিল্লি, উত্তরপ্রদেশের লখনউ, হাপুর এবং আমরোহাতে। কম্পন অনুভূত হয়েছিল উত্তরাখণ্ডের কিছু কিছু অংশ, চণ্ডীগড়, জয়পুরেও।

সরকারি নথি অনুযায়ী, নেপাল বিশ্বের ১১তম ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। তিব্বতীয় এবং ভারতীয় টেকটোনিক প্লেটের উপর অবস্থিত হওয়ায় নেপাল প্রায় সারা বছরই ভূমিকম্পের ঝুঁকির মুখে থাকে।

earthquake
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy