Advertisement
E-Paper

মাসে ৭ লক্ষ টাকা আয়, কী ভাবে খরচ করবেন ভেবে দিশাহারা দম্পতি, চাইলেন পরামর্শও!

গ্রেপভাইন নামে একটি অ্যাপে ওই দম্পতি তাঁদের এই ‘সমস্যা’র কথা তুলে ধরেছেন। এই প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন পেশার মানুষ তাঁদের বেতন, কর্মস্থল এবং অর্থ সংক্রান্ত নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৮ জুন ২০২৪ ১৭:৩৩
প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

তরুণ দম্পতি। স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই বেঙ্গালুরুর নামী প্রযুক্তি সংস্থায় কাজ করেন। মাসে ভাল বেতনও পান তাঁরা। দু’জনের মাসিক আয় ৭ লক্ষ টাকা। কিন্তু নিজেদের সমস্ত চাহিদা এবং শখ মিটিয়ে এবং প্রয়োজন মতো সঞ্চয় করেও যে পরিমাণ টাকা থাকছে, সেই টাকাই এখন ‘মাথাব্যথা’র কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ওই তরুণ ইঞ্জিনিয়ার দম্পতির। কী ভাবে ওই টাকা খরচ করবেন তা কুলকিনারা পাচ্ছেন না। শেষমেশ সমাজমাধ্যমের দ্বারস্থ হয়ে বাড়তি ওই টাকা কী ভাবে খরচ করা যায়, তার পরামর্শও চাইলেন!

গ্রেপভাইন নামে একটি অ্যাপে ওই দম্পতি তাঁদের এই ‘সমস্যা’র কথা তুলে ধরেছেন। এই প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন পেশার মানুষ তাঁদের বেতন, কর্মস্থল এবং আর্থিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। সেই অ্যাপ সংস্থারই সিইও এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা সৌমিল ত্রিপাঠী এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে ওই তরুণ দম্পতির পোস্টটি শেয়ার করেছেন। যেটি সমাজমাধ্যমে ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে।

ভাইরাল হওয়া সেই পোস্ট অনুযায়ী, স্বামী-স্ত্রীর বয়স তিরিশ। দু’জনেই সফ্‌টঅয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। দম্পতির দাবি, তাঁদের মাসিক আয় সাত লক্ষ টাকা। সন্তান-সন্ততি নেই তাঁদের। আয়ের টাকার মধ্যে দু’লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেন মিউচুয়াল ফান্ডে। তাঁদের মাসিক প্রয়োজনীয় খরচ দেড় লক্ষ টাকা। বেঙ্গালুরুর অভিজাত এলাকায় থাকেন। নিজস্ব গাড়ি রয়েছে। কিন্তু সমস্ত কিছু প্রয়োজন মিটিয়ে এবং সঞ্চয় করেও মাসের শেষে ৩ লক্ষ টাকা তাঁদের অ্যাকাউন্টে থেকে যাচ্ছে। কী ভাবে সেই টাকা খরচ করবেন, সেটা ভেবে পাচ্ছেন না। প্রতিমাসে বিপুল পরিমাণ টাকা জমছে। ফলে ওই গচ্ছিত ‘টাকার পাহাড়’ কী ভাবে কমাবেন, তা নিয়েই ‘দুশ্চিন্তা’য় পড়েছেন দম্পতি। তাই এর একটা সমাধান বার করতে শেষমেশ সমাজমাধ্যমের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। পোস্টটি প্রকাশ্যে আসায় অনেকেই অনেক রকম পরামর্শ দিয়েছেন। কারও মতে, বিদেশে কোনও সম্পত্তি কিনে রাখা উচিত। কেউ আবার অনাথাশ্রম, বৃদ্ধাশ্রমে দান করার পরামর্শ দিয়েছেন। । কেউ আবার রসিকতা করে বলেছেন, “আমি খুব কম বেতন পাই, ওই টাকা থেকে কিছু অংশ আমাকে দিয়ে দিন।”

money bengaluru
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy