অহমদাবাদে বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যুই হয়েছে গুজরাতের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপাণীর। ঘনিষ্ঠদের এ কথা জানিয়েছেন সে রাজ্যের পুলিশের ডিজি। যদিও সরকারি ভাবে রূপাণীর মৃত্যুর খবর এখনও ঘোষণা করা হয়নি।
ঘনিষ্ঠমহল সূ্ত্রে জানা গিয়েছে, রূপাণীর এক ছেলে এবং এক মেয়ে। ছেলে আমেরিকায় থাকেন। আর মেয়ে লন্ডনে। কয়েক দিন আগেই সেখানে গিয়েছিলেন রূপাণীর স্ত্রী। বৃহস্পতিবার রূপাণীর যাওয়ার কথা ছিল। স্বামী-স্ত্রীর একসঙ্গে লন্ডন থেকে ফেরার কথা ছিল ১ জুলাইয়ে।
গুজরাতে অহমদাবাদের সর্দার বল্লভভাই পটেল বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরুর পাঁচ মিনিট পরেই ভেঙে পড়েছে লন্ডনগামী বিমানটি। অসামরিক বিমান পরিবহণ নিয়ন্ত্রক সংস্থা (ডিজিসিএ) জানিয়েছে, বিমানটিতে ২৪২ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ২৩০ জন যাত্রী এবং ১২ জন বিমানকর্মী। ঘটনার একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছে (সেটির সত্যতা আনন্দবাজার ডট কম যাচাই করেনি)। ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, ওড়ার কিছু ক্ষণ পরেই বিমানের লেজের অংশটি নীচের দিকে নামতে নামতে হঠাৎ মাটিতে ভেঙে পড়ে। বিমানটি ভেঙে পড়েছে বিমানবন্দর চত্বরের মধ্যেই। ঠিক তার পাশেই মেঘানিনগর এলাকা।
ওই বিমানেই ছিলেন রূপাণী। বিমান দুর্ঘটনার পর প্রাথমিক ভাবে রূপাণীর ঘনিষ্ঠ প্রশান্ত ভালা আনন্দবাজার ডট কমকে জানিয়েছিলেন, তিনি রূপাণীকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিয়ে এসেছেন। তার পর কী হয়েছে, তাঁর জানা নেই। এ বার পুলিশের তরফে রূপাণীর মৃত্যুর খবর ঘনিষ্ঠদের জানানো হল।