Advertisement
২৩ অক্টোবর ২০২৪
IAS Officer

বোর্ডের পরীক্ষায় ২৪! প্রেরণা দিচ্ছেন আইএএস অফিসার

সেখানে দেখা যাচ্ছে, রসায়ন বিষয়ের ৭০-এর মধ্যে তিনি পেয়েছিলেন মাত্র ২৪!

আইএএস অফিসারের মার্কশিট। ছবি টুইটার থেকে নেওয়া।

আইএএস অফিসারের মার্কশিট। ছবি টুইটার থেকে নেওয়া।

সংবাদ সংস্থা   
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৭ জুলাই ২০২০ ১৫:৩৭
Share: Save:

বিগত কয়েক দিনে বিভিন্ন রাজ্যের বেশ কয়েকটি বোর্ডের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। স্বাভাবিক ভাবে পরীক্ষায় প্রচুর নম্বর পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে আলোচনা চলছে বিভিন্ন মহলে। কিন্তু বোর্ডের পরীক্ষায় পাওয়া নম্বরই সব নয়। জীবন তার থেকে অনেক বড়— এই বার্তা দিতে এক আইএএস অফিসার নিজের সিবিএসই দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার মার্কশিট টুইটারে শেয়ার করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে, রসায়ন বিষয়ের ৭০-এর মধ্যে তিনি পেয়েছিলেন মাত্র ২৪!

ওই আইএএস অফিসারের নাম নিতিন সাঙ্গোয়ান। নিজের মার্কশিটের ছবি শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘‘দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় আমি রসায়নে পেয়েছিলাম ২৪। পাশ মার্কের থেকে মাত্র এক নম্বর বেশি। বাচ্চাদের উপর নম্বরের বোঝা চাপিয়ে দেবেন না। বোর্ডের ফলের থেকে জীবন অনেক বড়।’’ নিতিনের মার্কশিটের ছবিতে প্রচুর লাইক পড়েছে। প্রচুর নেটাগরিক শেয়ার করেছেন সেই ছবি।

কিন্তু কেন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তিনি মার্কশিট শেয়ার করলেন সবার সঙ্গে? এই প্রশ্নের জবাবে এক সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘‘পরিবারের কোনও লোক বা বন্ধুদের যখন দেখি কম নম্বর দেখে হতাশায় ডুবে যেতে, তখন আমার মনে হয় আমার অবস্থা তো এঁদের থেকেও খারাপ ছিল। সেই খারাপ অবস্থা থেকে আমি যদি জীবনে এত কিছু করতে পারি, তাহলে তাঁরাও পারবে। এই ভাবনা থেকেই শেয়ার করেছি আমি।’’

নিতিন জানিয়েছেন, দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির ফলাফল জীবনে মাইলস্টোন হয়ে থাকে। কিন্তু তা ভবিষ্যতকে ঠিক করে দেয় না। তাঁর মতে, জীবনে এক বার পড়ে যাওয়াটা সব না। সেখান থেকে উঠে আবার এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। এ বিষয়ে বিল গেটস, স্টিভ জোবসের মতো ব্যক্তিত্বদের উদাহরণও দিয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন: জল-খাবার নেই, কামরূপে রাস্তায় নেমে এলেন শ’খানেক করোনা রোগী

আরও পড়ুন: গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন আক্রান্ত প্রায় ৩৫ হাজার, দেশে মৃত্যু ছাড়াল ২৫ হাজার

অন্য বিষয়গুলি:

CBSE IAS Officer Exam Results
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE