প্রতীকী ছবি। র ম, বনগাঁ দক্ষিণ এবং গাইঘাটায় জয়ের আশা করছে বিজেপি
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)-র সহায়তা সত্ত্বেও করোনার প্রথম পর্যায়ের টিকাকরণ শেষ করতেই বিপুল অঙ্কের খরচের বোঝা বইতে হবে ভারতকে। প্রথম দফার টিকাকরণেই খরচ হতে পারে ১০ হাজার থেকে ১৩ হাজার কোটি টাকার মতো। এমনটাই অনুমান করছে আন্তর্জাতিক মঞ্চ গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (জিএভিআই)।
গোটা বিশ্বে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যার নিরিখে ভারত রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে, আমেরিকার পরে। ইতিমধ্যেই টিকা প্রস্তুতকারক বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে চুক্তিও সেরে ফেলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। দেশীয় প্রযুক্তিতে টিকা তৈরির কাজে নেমেছে ভারত বায়োটেক-ও। ৬ থেকে ৮ মাসের মধ্যে ৩০ কোটি মানুষকে করোনার টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু সেক্ষেত্রে বিপুল খরচের মুখে পড়তে হবে।
মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে জিএভিআই-এর ৩ দিনের বৈঠক। সেই বৈঠকেই খরচের আনুমানিক অঙ্ক উঠে এসেছে যা প্রকাশ্যে এনেছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স। তাদের মতে, হু-এর অধীনস্থ কোভ্যাক্স-এর সবচেয়ে বেশি সাহায্য (করোনার টিকার ১৯ থেকে ২৫ কোটি ডোজ) পেলেও ১০ হাজার কোটি টাকা খরচ করতে হবে সরকারকে। অপর পক্ষে কোভ্যাক্সের তরফে সবচেয়ে কম সাহায্য (করোনার টিকার ৯.৫ থেকে ১২.৫ কোটি ডোজ) পেলে আরও খরচ করতে হবে ভারতকে। টাকার অঙ্কে তা হতে পারে ১৩ হাজার কোটি টাকা। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের বাজেটে স্বাস্থ্য খাতে খরচ ধরা হয়েছে সাড়ে ৭৩ হাজার কোটি টাকার কিছু বেশি।
আরও পড়ুন: স্পিকার ডাকলে আবার এসে তাঁর হাতেই ইস্তফা দিয়ে যাবেন ‘মুক্ত’ শুভেন্দু
আরও পড়ুন: ‘নিজের আগুনেই ছাই হবে তৃণমূল’, ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শুভেন্দুকে শুভেচ্ছা মান্নানের
এ সব ক্ষেত্রে বিভিন্ন গরিব এবং মাঝারি আয়ের দেশগুলিকে সাহায্যের জন্যই গত এপ্রিলে হু এবং জিএভিআই-এর নেতৃত্বাধীন কোভ্যাক্স প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। জিএভিআই-র রিপোর্টে মনে করা হচ্ছে, টিকাকরণ ছাড়াও প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো উন্নয়নে আরও ২০০ থেকে ৫৫০ কোটি খরচ হবে ভারতের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy