চামোলি জেলায় বদ্রিনাথ যাওয়ার রাস্তায় ধস। ছবি: সংগৃহীত।
ভারী বৃষ্টির জেরে উত্তরাখণ্ডের চামোলিতে জাতীয় সড়কে ধস। চামোলি জেলার ছিনকায় সাত নম্বর জাতীয় সড়কের একাংশ ঢেকে রয়েছে ভগ্নাবশেষে। ওই রাস্তা দিয়ে যেতে হয় বদ্রীনাথ। সেখানে ধস নামায় আটকে বহু পর্যটক।
এই সময় কেদারনাথ এবং বদ্রীনাথে বহু মানুষ বেড়াতে যান। দীপাবলি পর্যন্ত খোলা থাকে মন্দির। এই পরিস্থিতিতে রাস্তায় ধস নামায় বিপাকে বহু পর্যটক। তিন দিন আগে হিমাচলেও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। মাণ্ডি থেকে কুলু যাওয়ার জাতীয় সড়কে ধস নামে। ১৫ কিলোমিটার রাস্তায় যানজট তৈরি হয়। তাতে আটকে পড়েন প্রায় ২০০ জন। বেশিরভাগই পর্যটক। পিটিআই জানিয়েছে, গত কয়েক দিনে বৃষ্টি, ধসের কারণে হিমাচল প্রদেশে মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। আহত ৩৪ জন। তিন জনের কোনও খোঁজ মেলেনি।
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ডের একাংশ। কিছু জায়গায়ী ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে মৌসম ভবন (আইএমডি)। সে সব জায়গায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ভারী বৃষ্টি হয়েছে দিল্লিতেও। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমে গিয়েছে অনেকটাই। রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় জল জমেছে।
মৌসম ভবন জানিয়েছে, ইতিমধ্যে দেশের ৮০ শতাংশ এলাকায় পৌঁছে গিয়েছে বর্ষা। তবে এ বার বর্ষা প্রবেশের ধরন ছিল ভিন্ন। এ বছর একই দিনে দিল্লি এবং মুম্বইতে বর্ষা প্রবেশ করেছে। ২৫ জুন ওই দুই শহরে এসেছে বর্ষা। ৬২ বছর পর এই ঘটনা হল। খাতায় কলমে ১ জুন কেরলে, ১১ জুন মুম্বই এবং ২৭ জুনে দিল্লিতে বর্ষা প্রবেশ করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy