প্রতীকী চিত্র
অসমে আরও তিন কেন্দ্রের প্রার্থী দিল তৃণমূল কংগ্রেস। মঙ্গলদৈ কেন্দ্রে সুধেন্দু মোহন তালুকদার, নগাঁওয়ে সহদেব দাস ও যোরহাটে রিবুলয়া গগৈকে প্রার্থী করল তারা। এর আগে করিমগঞ্জ, শিলচর, ধুবুড়ি, কোকরাঝাড়, বরপেটা ও গুয়াহাটিতে প্রার্থী দিয়েছে তৃণমূল। প্রার্থী দিয়েছে মেঘালয়ের তুরা ও ত্রিপুরাতে। তৃণমূলের
উত্তর-পূর্ব ভারতের সহকারী পর্যবেক্ষক বিশ্বজিৎ দেব জানান, মণিপুরে বিপুল জনসমর্থন থাকলেও লোকসভায় সেখানে প্রার্থী দেওয়া হচ্ছে না। অসমে ধুবুড়ি কেন্দ্রে তৃণমূলের জয়ের সম্ভাবনা প্রবল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্ভবত সেখানে প্রচারে যেতে পারেন।
যোরহাটে কংগ্রেসের সুশান্ত বরগোঁহাই ও বিজেপির তপন গগৈয়ের মতো শক্তিশালী প্রার্থীর বিরুদ্ধে তৃণমূলের মহিলা প্রার্থী হওয়া রিবুলয়াদেবী ২০১৪ সালেও তৃণমূলের টিকিটে ওই আসনে লড়েছিলেন। ২০১৬ সালে নাজিরা থেকে বিধানসভা ভোটে নির্দল প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। মঙ্গলদৈয়ের সুধেন্দুবাবু অসমে ভারতীয় গণ পরিষদের সভাপতি ছিলেন। বিধানসভা ভোটেও লড়েছিলেন। নগাঁওতে প্রার্থী হওয়া সহদেববাবু
সারা অসম বাঙালি যুব ছাত্র ফেডারেশনের প্রাক্তন সভাপতি। নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু
সমন্বয় সমিতিরও রাজ্য সভাপতি ছিলেন সহদেববাবু। প্রাক্তন বিপিএফ সদস্য সহদেব দাস ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে মঙ্গলদৈ থেকে বিপিএফ প্রার্থী ছিলেন।
এ দিকে এআইইউডিএফ অসমে তাদের প্রথম তালিকা প্রকাশ করল। ধুবুড়ির সাংসদ বদরুদ্দিন আজমল ধুবুড়ি থেকেই নির্বাচনে লড়াই করবেন। করিমগঞ্জের বর্তমান সাংসদ রাধেশ্যাম বিশ্বাসও ভোটে লড়ছেন। বরপেটায় বর্তমান সাংসদ সিরাজুদ্দিন আজমল স্বাস্থ্যের
কারণে সরে দাঁড়ানোয় প্রার্থী হলেন প্রাক্তন বিধায়ক রফিকুল ইসলাম। গত বার এই তিন আসনেই জিতেছিল এআইইউডিএফ। এ বার তারা সাত-আটটি আসনে লড়বে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy