Advertisement
E-Paper

পদোন্নতি হলে দিতেন না রায়

নিজের রায়ে ক্ষত্রী আজ সাফ বলেছেন, সলমনকে ক্ষমা করার প্রশ্নই ওঠে না। হরিণ শিকারের অন্য মামলাগুলিতে তিনি হাইকোর্টে রেহাই পেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু বিপন্ন প্রাণীদের চোরাশিকার বাড়ছে।

সংবাদ সংস্থা    

শেষ আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০১৮ ০৪:৩৪
দেবকুমার ক্ষত্রী

দেবকুমার ক্ষত্রী

সলমন খানের মামলার শুনানির আগেই পদোন্নতি হওয়ার কথা ছিল জোধপুরের মুখ্য বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট দেবকুমার ক্ষত্রীর। সে ক্ষেত্রে জেলা ও দায়রা বিচারকের পদে বসতেন তিনি। কিন্তু কিছু কারণে পদোন্নতি আটকে ছিল। যদি তাঁর পদোন্নতি এত দিনে হয়ে যেত, তা হলে হয়তো আজ কৃষ্ণসার হত্যা মামলায় সলমন খানের সাজা ঘোষণা করা হত না ক্ষত্রীর।

নিজের রায়ে ক্ষত্রী আজ সাফ বলেছেন, সলমনকে ক্ষমা করার প্রশ্নই ওঠে না। হরিণ শিকারের অন্য মামলাগুলিতে তিনি হাইকোর্টে রেহাই পেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু বিপন্ন প্রাণীদের চোরাশিকার বাড়ছে। তাই কড়া শাস্তির কোনও বিকল্প নেই। রায়ে তিনি লিখেছেন, ‘‘সরকারি পক্ষ অকাট্য প্রমাণ দিয়েছে যে, ১৯৯৮ সালের ১ অক্টোবর রাত ১টা থেকে ২টোর মধ্যে দু’টি কৃষ্ণসার হরিণ মেরেছিলেন সলমন।’’

আরও পড়ুন: কয়েদি নম্বর ১০৬!

বিচারক জানিয়েছেন, শিকারের সময়ে সইফ আলি খান, তব্বু, সোনালি বেন্দ্রে এবং নীলম যে ঘটনাস্থলে ছিলেন কিংবা তাঁরা যে সলমনকে হরিণ মারতে প্ররোচিত করেছিলেন— তা নিশ্চিত ভাবে প্রমাণ করা যায়নি। এক সাক্ষীর দাবি ছিল, সইফ একই গাড়িতে ছিলেন। কিন্তু তিনি যে হরিণ মারতে বলেছিলেন, এ কথা সাক্ষী বলেননি। তাই এই চার জনকে ‘বেনিফিট অব ডাউট’ দেওয়া হল।

Salman Khan Blackbuck Dev Kumar Khatri
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy