Advertisement
০৫ মে ২০২৪
Narendra Modi

কুম্ভকলস এনেছিলেন মোদী

প্রথমে গণেশ, ইন্দ্র, শিব-গৌরী, বিষ্ণু-লক্ষ্মী, চণ্ডিকাকে মন্ত্রযোগে পুষ্পার্ঘ্য দেওয়া হয়। এর পর স্বস্তিবচন শেষে স্থান দেবতা, গ্রাম দেবতা, বিঘ্নাপসরণ, অন্তরীক্ষ মার্গ, স্থল ও জলমার্গের উদ্দেশে অর্ঘ্য দেন পুজোর দায়িত্বে থাকা আচার্য দুর্গা গৌতম।

ছবি পিটিআই

ছবি পিটিআই

নিজস্ব সংবাদদাতা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৬ অগস্ট ২০২০ ০৪:০৮
Share: Save:

প্রচলিত স্মার্ত পদ্ধতি মেনে আজ রামমন্দিরের ভূমি পুজো ও শিলান্যাস করলেন নরেন্দ্র মোদী।

প্রথমে গণেশ, ইন্দ্র, শিব-গৌরী, বিষ্ণু-লক্ষ্মী, চণ্ডিকাকে মন্ত্রযোগে পুষ্পার্ঘ্য দেওয়া হয়। এর পর স্বস্তিবচন শেষে স্থান দেবতা, গ্রাম দেবতা, বিঘ্নাপসরণ, অন্তরীক্ষ মার্গ, স্থল ও জলমার্গের উদ্দেশে অর্ঘ্য দেন পুজোর দায়িত্বে থাকা আচার্য দুর্গা গৌতম। অসম বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক ভারতীয় সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক অর্জুনদেব সেনশর্মা বলেন, “পরের ধাপে হয় বাস্তু পুজো। শিলার উপরে কূর্মের মূর্তি রেখে বাস্তুকে কূর্ম রূপে কল্পনা করা হয়। মন্ত্রোচারণ করে বাস্তু প্রতিষ্ঠা করা হয়। বিষ্ণুর দশাবতারকে স্মরণ করা হয়। এর পর বাস্তু পুরুষের আট দিকের আবরণ দেবতার নাম উল্লেখ করে অর্ঘ্য দেওয়া হয়।”

তারপরে শ্রীসূক্ত ও লক্ষ্মী সহস্রনাম পাঠ করেন আচার্য। শাস্ত্রীয় মতে মন্দির প্রতিষ্ঠায় নবরত্ন দেওয়ার প্রথা রয়েছে। তাই উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন পটেল-সহ অনেকে ভূমিপুজোয় সোনা-রূপোর মুদ্রা দান করেন। আর কুম্ভকলস নিয়ে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রীই।

পুজোর সময়ে আচার্য গৌতম জানান, রামের কুলদেবী ভগবতী কালিকা। সেই কারণে সর্ববিঘ্ননাশকারী চণ্ডী কবচ পাঠ করেন তিনি। তাতে সকলকে অংশ নিতে বলা হয়। দেশবাসীর প্রতিভূ হিসাবে, সৌরাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসাবে গোত্রনাম উল্লেখ করে দক্ষিণা দেন প্রধানমন্ত্রী। ভারতের বিঘ্নহরণ ও দেশবাসীর শান্তিকামনা করা হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Narendra Modi BJP Ram Mandir Ayodhya
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE