—ফাইল চিত্র।
নিজে ইস্তফা তো দিয়েছেনই, গত কাল চিঠিতে ক্ষোভ উগরে দিয়ে রাহুল গাঁধী বলেছিলেন, লোকসভা ভোটে হারের জন্য আরও অনেকের দায়বদ্ধ থাকা উচিত। শুধু তাই নয়, প্রধানমন্ত্রী, আরএসএসের বিরুদ্ধে কখনও তাঁকে একা লড়তে হয়েছে বলে মন্তব্য করেছিলেন রাহুল। কিন্তু পদত্যাগী সভাপতির সেই বক্তব্যের পর ২৪ ঘণ্টা কেটে গেলেও হারের দায় নিয়ে ইস্তফা দিতে এগিয়ে এলেন না কেউই।
আহমেদ পটেল, অশোক গহলৌতের মতো নেতারা রাহুলের ইস্তফার পর টুইট করেছেন। কিন্তু এঁদের কেউ পদত্যাগ করেননি। ব্যতিক্রম অবশ্য উত্তরাখণ্ডের নেতা হরিশ রাওয়ত। তিনি আজ ইস্তফা দিয়ে রাহুলকে সভাপতি পদে থেকে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন। নাম জানা কংগ্রেসের আর কাউকে এ পথে হাঁটতে দেখা যায়নি। তবে রাহুলকে আজ মুম্বইয়ের আদালতে হাজির হতে দেখে দলের গোষ্ঠী কোন্দল কাটিয়ে সঞ্জয় নিরুপম, মিলিন্দ দেওরার মতো নেতারা নিজেদের একজোট হওয়ার ছবিকেই সামনে এনেছেন।
আর দিল্লিতে বলে এআইসিসির নেতারা বলেছেন, ‘‘এটাই তো গাঁধী পরিবারের অবদান। সকলকে এক সুতোয় বেঁধে রাখা।’’ আর রাহুল আজ যে ভাবে মুম্বইয়ের আদালতের সামনে দাঁড়িয়ে বক্তব্য রেখেছেন, তাতেও ফের বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁর লড়াই ‘একা’ই লড়বেন।
এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও।সাবস্ক্রাইব করুনআমাদেরYouTube Channel - এ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy