Advertisement
E-Paper

মাঠেই শৌচ পঞ্চায়েত প্রধানের

প্রকাশ্যে শৌচকর্ম রুখতে গ্রামজুড়ে প্রচার করেন তিনি। তাই পেয়েছেন সরকারি পুরস্কারও। কিন্তু কোডারমার বাগড়োর পঞ্চায়েতের মুখিয়া দ্বারিকা সাউয়ের বাড়িতেই হদিস মিলল না শৌচাগারের!

শেষ আপডেট: ১২ জানুয়ারি ২০১৭ ০২:০৬

প্রকাশ্যে শৌচকর্ম রুখতে গ্রামজুড়ে প্রচার করেন তিনি। তাই পেয়েছেন সরকারি পুরস্কারও। কিন্তু কোডারমার বাগড়োর পঞ্চায়েতের মুখিয়া দ্বারিকা সাউয়ের বাড়িতেই হদিস মিলল না শৌচাগারের!

প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে সপরিবার তিনিও ছোটেন মাঠেই!

বাগড়ো পঞ্চায়েতের আওতায় রয়েছে প্রায় ১২০০ বাড়ি। প্রশাসনের নতুন হিসেবে শৌচাগার রয়েছে তার ৬১৩টি বাড়িতে। প্রশ্ন উঠেছে— কীসের নিরিখে ওই পঞ্চায়েতকে খোলা স্থানে শৌচমুক্ত বলে ঘোষণা করা হল? কী ভাবে মুখিয়া পেলেন নগদ পুরস্কার? সরব বিরোধী দলগুলি। বিতর্কের জেরে ‘ব্যাকফুটে’ জেলা প্রশাসন। পঞ্চায়েতের দিকেই আঙুল তুলে আধিকারিকদের দাবি, পঞ্চায়েতের ভুল তথ্যই এ জন্য দায়ী। বাড়িতে কেন শৌচালয় নেই, তা জানতে মুখিয়াকে তলব করা হয়েছে। বেগতিক দেখে তড়িঘড়ি বাড়িতে শৌচালয় গড়েছেন দ্বারিকাবাবু। তাঁর সাফাই, ‘‘সবে মুখিয়া হয়েছি। নানা কাজে ব্যস্ত ছিলাম। শৌচালয় নিয়ে প্রচার চালাতে গিয়ে বাড়ির দিকেই নজর দিতে পারিনি।’’ পঞ্চায়েতের তথ্যে ভরসা না করে বিডিও নারায়ণ রাম নিজে গিয়েছেন বাগড়োয়। কোডারমার ডিসি সঞ্জীব কুমার বেসরা জেলার সব মুখিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

Toilet Panchayat chief
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy