Advertisement
E-Paper

বিধ্বস্ত অবস্থা, ফোন রাখার পর থেকে কেঁদেই যাচ্ছেন! মুহূর্তে চলে এল পুলিশ, ‘মাহেন্দ্রক্ষণে’ কী কী করলেন সোনম?

স্থানীয়দের বয়ান অনুযায়ী, দাদা সাহিলকে ফোন করেই কেঁদে ফেলেন সোনম। সোনম কোথায় আছেন, সাহিল তা জানতে চান। তার কিছু ক্ষণ পরেই ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় উত্তরপ্রদেশের পুলিশ।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৯ জুন ২০২৫ ১৮:৩৪
হাসপাতালে সোনম রঘুবংশী। সোমবার ভোরে।

হাসপাতালে সোনম রঘুবংশী। সোমবার ভোরে। ছবি: সংগৃহীত।

মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমায় খুনের তদন্তে নতুন নতুন তথ্য প্রকাশ্যে আসছে। কী ভাবে সোনম রঘুবংশীকে মেঘালয় পুলিশ নিজেদের হাতে পেল, এ বার প্রকাশ্যে এল তা-ও। ভোরে কী ভাবে সোনম পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন, তা-ও জানা গিয়েছে।

রবিবার গভীর রাতে উত্তরপ্রদেশের গাজ়িপুরের নন্দগঞ্জে পৌঁছোন সোনম। সেখানে পৌঁছে একটি চায়ের দোকান থেকে দাদাকে ফোন করেন তিনি। একাধিক সংবাদমাধ্যম স্থানীয়দের উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, ওই সময় বিধ্বস্ত অবস্থায় ছিলেন সোনম। কার্যত কথা বলার মতো অবস্থা ছিল না তাঁর।

স্থানীয়দের বয়ান অনুযায়ী, দাদা সাহিলকে ফোন করেই কেঁদে ফেলেন সোনম। সোনম কোথায় আছেন, সাহিল তা জানতে চান। তার কিছু ক্ষণ পরেই ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় উত্তরপ্রদেশের পুলিশ। গ্রেফতারির পর ভোর ৪টের সময় মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য সোনমকে জেলা হাসপাতালে নিয়ে যায় পুলিশ। প্রায় ২০ মিনিট ধরে পরীক্ষানিরীক্ষার পর তাঁকে গোপন একটি জায়গায় রাখে পুলিশ। মেঘালয় পুলিশ গাজ়িপুরে পৌঁছোলে পরবর্তী তদন্তের জন্য তাদের হাতে সোনমকে তুলে দেওয়া হবে।

meghalaya Honeymoon Murder sonam raghuvanshi
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy