Advertisement
E-Paper

ফিনাইল খাইয়ে র‌্যাগিং, গুরুতর জখম নার্সিং ছাত্রী

ভিতরটা পুড়ে দলা পাকিয়ে গিয়েছে। খাদ্যনালীকে আলাদা করে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। টানা ৪০ দিন হয়ে গেল হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে এই ভাবেই জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে চলেছেন ১৯ বছরের দলিত এক নার্সিং ছাত্রী।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৩ জুন ২০১৬ ১৬:৩৩

ভিতরটা পুড়ে দলা পাকিয়ে গিয়েছে। খাদ্যনালীকে আলাদা করে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। টানা ৪০ দিন হয়ে গেল হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে এই ভাবেই জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে চলেছেন ১৯ বছরের দলিত এক নার্সিং ছাত্রী। কর্নাটকের আল কামার নার্সিং কলেজের পড়ুয়া ওই ছাত্রী র‌্যাগিংয়ের শিকার হয়েছেন। কলেজেরই সিনিয়র দুই ছাত্রী জোর করে তাঁকে শৌচাগার পরিষ্কারে ব্যবহার করা ফিনাইল খাইয়ে দেন। অভিযুক্ত দুই ছাত্রী লক্ষ্মী এবং আথিরার বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। নির্যাতিতা ওই ছাত্রী এবং অভিযুক্তরা প্রত্যেকেই কেরলের বাসিন্দা।

তবে কলেজের মধ্যে এই ঘটনা ঘটেছে মানতে নারাজ খোদ প্রিন্সিপাল। তাঁর মতে, র‌্যাগিং নয়, পারিবারিক সমস্যা থেকেই ওই ছাত্রী ফিনাইল খেয়েছেন।

আরও পড়ুন: বজ্রাঘাত হিন্দি-বলয়ে, মৃতের সংখ্যা অন্তত ৬৯

ছাত্রী এবং তাঁর পরিবারের কাছে থেকে ঘটনার বিবরণ জেনে বিশেষ দল গঠন করে তদন্তে নেমেছে পুলিশ। অভিযোগ প্রমাণ হলে অভিযুক্তদের কোনও ভাবেই রেয়াত করা হবে না বলে জানিয়েছেন কেরল পুলিশের এক কর্তা। নজরদারির গাফিলতির জন্য কলেজের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, ওই নার্সিং কলেজে র‌্যাগিংয়ের এই ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও একাধিক বার র‌্যাগিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। আর এ বারের মতো প্রতিবারেই তা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টাও করা হয়েছে।

kerala ragging ragging dalit phenyl
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy