Advertisement
E-Paper

গণধর্ষিতা কিশোরী, শিশুর যৌনাঙ্গে লাঠি   

চারপাশ ভেসে যাচ্ছিল রক্তে। সারা শরীরে নৃশংস অত্যাচারের চিহ্ন। আর যৌনাঙ্গে ঢোকানো লাঠি! হরিয়ানার হিসারের ঘটনা বুঝিয়ে দিল, নির্ভয়ার পাঁচ বছর পরেও বদলায়নি কিছুই! 

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৪:৪৭

চারপাশ ভেসে যাচ্ছিল রক্তে। সারা শরীরে নৃশংস অত্যাচারের চিহ্ন। আর যৌনাঙ্গে ঢোকানো লাঠি! হরিয়ানার হিসারের ঘটনা বুঝিয়ে দিল, নির্ভয়ার পাঁচ বছর পরেও বদলায়নি কিছুই!

উকলানা এলাকার রাস্তার পাশের ছোট্ট ঝুপড়িতে থাকত দলিত পরিবারটি। শুক্রবার রাত ন’টা নাগাদ মা আর বোনের সঙ্গে শুয়ে পড়ে ছ’বছরের শিশুটি। পরের দিন সকালে বাড়ি থেকে একটু দূরেই উদ্ধার হয় বাচ্চাটির দেহ। ময়না-তদন্তে জানা যায়, ধর্ষণের পরে শিশুটির যৌনাঙ্গে লাঠি ঢুকিয়ে দিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। ফুটো হয়ে গিয়েছিল তার অন্ত্র ও জরায়ু।

শিশুটি পরিবার বলেছিল, যতক্ষণ না খুনিরা ধরা পড়ছে, দেহ সৎকার করা হবে না। পুলিশ আশ্বাস দেয়, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের ধরা হবে। আজ সকালে কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপে শিশুটির শেষকৃত্য হয়।

আরও পড়ুন: ১৩ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণ করে ভিডিও তুলে গ্রেফতার

লখনউতে আবার পরিচিত লোকেরাই ধর্ষণ করে রাস্তায় ফেলে পালিয়েছিল ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত বছর পনেরোর কিশোরীকে। কিছু ক্ষণ পরে পথচলতি এক ব্যক্তির কাছে সাহায্য চেয়েছিল মেয়েটি। ওই ব্যক্তির হাতেই ফের ধর্ষিতা হতে হয় তাকে!

শনিবার রাতের এই ঘটনা লখনউয়ের। গ্রেফতার হয়েছে এক ঠিকাদার। কিশোরীর পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, গত পাঁচ বছর ধরে লখনউয়ের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে মেয়েটির। পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার সন্ধেয় ওই কিশোরী বাজারে গিয়েছিল। সেখানেই তার সঙ্গে দেখা হয় এক পরিচিতের। সে ওই কিশোরীকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে যায়। সেখানে আর এক বন্ধুও ছিল। দু’জন মিলে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে। এর পর মেয়েটিকে রাস্তার ধারে ফেলে পালিয়ে যায় ওই দু’জন।

সেখানে কিছু ক্ষণ পড়ে ছিল সে। তখন মোটরসাইকেলে যাচ্ছিল স্থানীয় এক ঠিকাদার বীরেন্দ্র। মেয়েটি তাকে দাঁড় করিয়ে সাহায্য চায়। জবাবে ফের ধর্ষণ। রাত দু’টো নাগাদ বাসিন্দারা স্থানীয় পুলিশ পোস্টে খবর দেন। পুলিশ এসে মেয়েটিকে উদ্ধার করে।

Rape Murder Hisar Wooden Stick হিসার
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy