প্রতীকী ছবি।
কখনও মোবাইল ফোন, আবার কখনও অন্য কিছু— আর্থিক নয়ছয়ে অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখর দিল্লির রোহিনী জেলের কারাকর্মীদের ঘুষ দিয়ে বহাল তবিয়তে চালিয়ে যাচ্ছিলেন বেআইনি নানা কাজকর্ম। সম্প্রতি ‘ইকনমিক অফেন্স উইং (ইওডব্লু)’-র রিপোর্টে উঠে এসেছে সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে মোট ৮১ জন জেলকর্মীকে নিয়মিত ঘুষ দিতেন সুকেশ।
এ মাসের শুরুতেই অভিযোগ হয়, সুকেশ জেল হাসপাতালের নার্সকে ঘুষ দিয়ে তাঁর ফোন আদায় করে বাইরে সঙ্গীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন।
আর্থিক নয়ছয় ও কোটি কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে সুকেশ বর্তমানে তিহাড় জেলে বন্দি। জুন মাসে সুকেশ ও তাঁর স্ত্রী সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। অভিযোগ ছিল, জেলে দিনরাত তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন জেলকর্মীরা। গত দু’বছরে ‘প্রোটেকশন মানি’ বাবদ সাড়ে ১২ কোটি টাকা জেলকর্মীরা তাঁর কাছ থেকে নিয়েছেন বলেও দাবি তাঁর।
এ হেন সুকেশের বিরুদ্ধেই এ বার নয়া অভিযোগ, রোহিনী জেলে থাকার সময় ৮১ জন জেলকর্মীকে ঘুষ দিয়ে বেআইনি কারবার চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। জেলে মধ্যে বসেই ফর্টিস হেল্থকেয়ার ও র্যানব্যাক্সি ল্যাবের কর্ণধার শিবিন্দর ও মালভিন্দর সিংহের সঙ্গে কোটি টাকা প্রতারণা করার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy