প্রতীকী ছবি।
গুজরাতে ১৩ বছরের এক নাবালিকা সন্তানের জন্ম দেওয়ায় উঠে এল সাত মাসের আগের এক ধর্ষণের ঘটনা। পুলিশ জানতে পারল, সাত মাস আগে এক কৃষকের লালসার শিকার হয়েছিল ওই নাবালিকা। জামনগরের একটি হাসপাতালে সেই ধর্ষিতাই জন্ম দিল এক সন্তানের।
পুলিশ আপাতত অভিযোগ রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে ধরা পড়েছে, ওই নাবালিকাকে গুজরাতের আনন্দপুর গ্রামের বাইরের একটি এলাকায় নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে পেশায় কৃষক এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটে সাত মাস আগে। সেই নাবালিকা এখন জামনগরের একটি হাসপাতালে সন্তানের জন্ম দেওয়ার পুরো বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। পুলিশ ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে চিহ্নিত করেছে, কিন্তু এখনও তাকে ধরা যায়নি।
আরও পড়ুন : গরুকে বিস্ফোরক খাইয়ে শাস্তি, রাজস্থানের ঘটনায় ফিরল কেরলের স্মৃতি
দু’দিন আগে এমনই একটি ঘটনায় সাজা দেয় আদালত। নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করার অভিযোগে পেশায় শ্রমিক বাবা (৪৫)-কে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে হায়দরাবাদের একটি স্থানীয় আদালত। ২০১৭ সালে ১৩ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করেছিল বাবা, সশস্ত্র হয়ে হুমকিও দিয়েছিল। এক বার নয়, আদালতে প্রমাণ হয়েছে নিগৃহিতাকে একাধিক বার যৌন হেনস্থা করেছিল অভিযুক্ত। নিজের কাকিমার কাছে মেয়েটি পেট ব্যথার কথা জানালে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই বোঝা যায়, সেই নাবালিকাও গর্ভবতী হয়ে পড়েছে। গত সপ্তাহে দিল্লিতে ১৬ বছরের এক নাবালিকার সঙ্গেও একই ঘটনা ঘটে। উত্তর দিল্লির বাড়িতে সেই ধর্ষিতা নাবালিকা এক সন্তানের জন্ম দেয়। পরে পুলিশ সেই শিশুটিকে উদ্ধার করে।
আরও পড়ুন : অবসর নেব বলিনি, ভোট মিটতেই উল্টো সুর নীতীশের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy