গত ২ এপ্রিল ছোটি গণ্ডক নদী থেকে তরুণীর দেহ উদ্ধার হয়েছে। ময়নাতদন্তে জানা গিয়েছে, তরুণী অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। ছবি: প্রতীকী
২০ বছরের তরুণীকে গলা টিপে খুনের অভিযোগ। দেহ ফেলে দেওয়া হয়েছিল নদীতে। তরুণীকে খুনের অভিযোগে বৃহস্পতিবার গ্রেফতার তাঁর বাবা। উত্তরপ্রদেশের মহুয়াদিহ্ থানার ঘটনা।
পুলিশ সুপার সঙ্কল্প শর্মা জানিয়েছেন, মৃতার নাম কাজল। তিনি মহুয়াদিহ্ থানার হেতিমপুর মাথিয়া গ্রামের বাসিন্দা। বেশ কিছু দিন ধরে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। গত ২ এপ্রিল ছোটি গণ্ডক নদী থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছে। ময়নাতদন্তে জানা গিয়েছে, তরুণী অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।
পুলিশ জানিয়েছে, গ্রামেরই এক যুবকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল তাঁর। তাঁর বাবা নওশাদকে কেউ বিষয়টি জানিয়েছিলেন। শুনে তিনি ভেঙে পড়েন। অভিযোগ, তার পরেই মেয়েকে খুন করেন। পুলিশ জানিয়েছে, খুনের পর দেহটি বস্তায় ভরে নদীতে ফেলে দেন নওশাদ। তাঁর পরিবারের সদস্যেরা জেরায় জানিয়েছেন, খুনের আগে তাঁদের ধর্মীয় স্থানে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন নওশাদ।
পরে নওশাদ গল্প বানান যে, তাঁর মেয়ে নিখোঁজ। এমনকি পুলিশের সঙ্গে তল্লাশি অভিযানেও যোগ দেন। শেষ পর্যন্ত পুলিশের জেরায় সব স্বীকার করেন নওশাদ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy