প্রতীকী ছবি।
যাত্রী খাতে ঘাটতি বিপুল। সেই ঘাটতি মিটিয়ে রেলের পরিকাঠামো নির্মাণে কী পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সে দিকেই তাকিয়ে রেলের আধিকারিকেরা।
করোনাকালে যাত্রী ট্রেনের সংখ্যা কমিয়ে দিলেও, যাত্রী খাতে সেই লোকসানেই ছুটেছে রেল। রেল সূত্রের মতে, এ বারও রেলে যাত্রী খাতে বিপুল পরিমাণে ঘাটতি হয়েছে। যার ফলে ২০২০-২১ সালে রেলের অপারেটিং রেশিয়ো পৌঁছে গিয়েছিল প্রায় ৯৭.৪৫ শতাংশে। তথ্যের অধিকার আইনে রেল স্বীকার করে নিয়েছিল তাদের একশো টাকা আয় করতে গিয়ে খরচ হচ্ছে ৯৭.৪৫ টাকা। অর্থাৎ, নতুন কোনও প্রকল্প রূপায়ণে রেলের হাতে রয়েছে প্রতি একশো টাকায় মাত্র আড়াই টাকা। প্রশ্ন হল, সংক্রমণের আবহে ঘাটতি মিটিয়ে কী পরিমাণ নতুন বরাদ্দ বৃদ্ধি হতে চলেছে রেলে! গত বছর রেলে পরিকাঠামো তৈরিতে ১.০৭ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিলেন নির্মলা। রেল সূত্রের মতে, তাঁর অন্তত পনেরো থেকে আঠারো শতাংশের কাছাকাছি পরিকাঠামো খাতে বৃদ্ধি দাবি করেছেন রেল কর্তারা। কিন্তু রেল সূত্রের মতে, শেষ পর্যন্ত দশ থেকে বারো শতাংশ বৃদ্ধির আশা করা হচ্ছে। সম্প্রতি হয়ে যাওয়া একাধিক দুর্ঘটনার কথা মাথায় রেখে রেলের সুরক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর কোনও দিশানির্দেশ, দুর্ঘটনা হলেও মৃত্যু রুখতে সব ট্রেনেই পুরনো কামরা বদলে নতুন কামরা লাগানো সংক্রান্ত ঘোষণা হতে পারে বাজেটে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy