ঋণের টাকা নয়ছয় করার অভিযোগ রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। সিবিআই লুকআউট নোটিসও জারি করেছিল তাঁদের বিরুদ্ধে। মহারাষ্ট্র সরকারের শীর্ষস্থানীয় আমলার সহায়তার লকডাউন অমান্য করেই পরিবারের লোকজন, কর্মচারীদের নিয়ে খাণ্ডালা থেকে মহাবালেশ্বরে গিয়েছিলেন। এই অপরাধের জন্য বৃহস্পতিবার আটক করা হয়েছে ডিএইচএফএল সংস্থার দুই শীর্ষ কর্তা কপিল ও ধীরাজ ওয়াধবনকে। লকডাউনের সময় তাঁদের পালাতে সাহায্য করার জন্য ওই আমলাকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে।
ওয়াধবন ভাইরা মার্চ থেকে খাণ্ডালার শৈলশহরের একটি গেস্ট হাউস ভাড়া করে থাকছিলেন। সেখান থেকে মহাবালেশ্বরের ফার্মহাউসে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন তাঁরা। কিন্তু লকডাউন পরিস্থিতিতে যাওয়ার জন্য মহারাষ্ট্র সরকারের এক আমলার থেকে বিশেষ অনুমতি নেন তাঁরা। পাঁচটি গাড়িতে ২০ জনের বেশি যান মহাবালেশ্বরে।
মহারাষ্ট্র সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি অমিতাভ গুপ্ত তাঁদের যাওয়ার অনুমতি দেন। সেই অনুমতিপত্রে লেখা ছিল, ‘‘ওই ব্যক্তিরা আমার পরিচিত ও পারিবারিক বন্ধু। ফ্যামিলি এমার্জেন্সির কারণে তাঁরা খাণ্ডালা থেকে মহাবালেশ্বরে যাবেন। সেখানে পৌঁছতে তাঁদের সহযোগিতা করার জন্যই এই চিঠি।’’ দেখুন সেই চিঠি—