Advertisement
২৩ এপ্রিল ২০২৪
Thailand

সেনা ছাউনির রাইফেল-জিপ চুরি করে শপিং মলের সামনে গুলি সৈনিকের, তাইল্যান্ডে হত ১৭

শপিং মলের সামনে হামলা চালানোর আগে একটি বাড়িতে ঢুকে হামলাকারী দু’জনকে খুন করে বলে জানা গিয়েছে।

হামলাকারী। ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।

হামলাকারী। ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।

সংবাদ সংস্থা
ব্যাঙ্কক শেষ আপডেট: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ২০:৪৫
Share: Save:

এ বার তাইল্যান্ডের রাস্তায় বন্দুকবাজের তাণ্ডব। রাইফেল হাতে একাধিক জায়গায় হামলা চালিয়েছে সে। তাতে অন্তত ১৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে। তবে এখনও পর্যন্ত ওই বন্দুকবাজের নাগাল পায়নি পুলিশ। একটি শপিং মলের ভিতর সে আশ্রয় নিয়েছে। সেখানে বেশ কয়েক জনকে সে পণবন্দি করে রেখেছে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে হামলাকারীকে ৩২ বছরের জাকরাপন্থ থোম্মা নামে শনাক্ত করা গিয়েছে। তাইল্যান্ডের সেনাবাহিনীতে কর্মরত সে। ফেসবুকে লাইভ স্ট্রিমিং করতে করতে সে হামলা চালায় বলে জানা গিয়েছে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে যে ভিডিয়ো ফুটেজ সামনে এসেছে, তাতে দেখা গিয়েছে, রাজধানী ব্যাঙ্কক থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দূরে, নাখোন রতচসিমা শহরে ২১ নম্বর টার্মিনালের সামনে সেনাবাহিনীর জিপ থেকে নেমে এসে সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে গুলি চালাতে শুরু করে সে। ওই জিপ এবং রাইফেল সে সেনা ছাউনি থেকে চুরু করে এনেছিল বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে।

এই শপিংমলের সামনেই হামলা চালায় ওই বন্দুকবাজ।

আরও পড়ুন: কেজরীবালই ফিরছেন দিল্লিতে, ইঙ্গিত বুথ-ফেরত সমীক্ষায়​

আরও পড়ুন: করোনাভাইরাসে উহানে মৃত্যু প্রথম বিদেশি নাগরিকের, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭২৪, আক্রান্ত ৩৪ হাজারেরও বেশি​

এলোপাথাড়ি গুলিতে একটি দোকানের সামনে রাখা গ্যাস সিলিন্ডারে বিস্ফোরণ ঘটে যায়। গুলি এবং বিস্ফোরণ, এই দুইয়ের জেরে চারিদিকে হুলস্থুল পড়ে যায়। সেই অবস্থাতেই শপিং মলের ভিতর ঢুকে পড়ে। তার কিছু ক্ষণের মধ্যেই শপিং মলটি ঘিরে ফেলে পুলিশ। ভিতরে ঠিক কত জন পণবন্দি রয়েছেন তা এখনও জানা যায়নি। তবে শপিং মলের সামনে হামলা চালানোর আগে একটি বাড়িতে ঢুকে হামলাকারী দু’জনকে খুন করে বলে জানা গিয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Thailand Gunman Terrorism
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE