পুজোর আগে দীপিকার মতো ত্বক পেতে কী কী করবেন জেনে নিন ছবি: সংগৃহীত।
নামীদামি সংস্থার প্রসাধনী না কি ঘরোয়া টোটকা— ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে অনেক কিছুই ব্যবহার করেন অনেকে। তাতে সাময়িক ভাবে ঔজ্জ্বল্য ফিরে পাওয়া যায়। তবে তা দীর্ঘস্থায়ী হয় না। বাইরে থেকে নয়, ত্বকের যত্ন প্রয়োজন ভিতর থেকে। ত্বক যদি ভিতর থেকে সুস্থ থাকে, তা হলে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। ত্বকের খেয়াল রাখতে বরং ভিতর থেকে যত্ন নেওয়ায় জোর দিন। খাওয়াদাওয়ায় খানিক বদল আনা জরুরি। ত্বকের জেল্লা বৃদ্ধি করতে কোন খাবারগুলি কার্যকর?
টোম্যাটো
প্রায় সকলের হেঁশেলেই টোম্যাটো থাকে। ভিটামিন সি-র অন্যতম উৎস টোম্যাটো ত্বকের বহু সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। লাইকোপেন ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ টোম্যাটো ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। কিন্তু কাঁচা টোম্যাটো খেলে লাইকোপেন পর্যাপ্ত পরিমাণে শরীরে প্রবেশ করতে পারে না। তার চেয়ে রান্নায় দিতে পারেন। অথবা খেতে পারেন টোম্যাটোর স্যুপ।
ডার্ক চকোলেট
ত্বক ভাল রাখতে চকোলেট দারুণ কাজ করে। তবে তা হতে হবে ডার্ক চকোলেট। এই চকোলেট পলিফেনলসের সমৃদ্ধ উৎস। এ ছাড়াও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, ফ্ল্যাভোনয়েডে সমৃদ্ধ ডার্ক চকোলেট ক্ষতিকর সূর্যরশ্মি থেকে ত্বক সুরক্ষিত রাখে।
চিয়া বীজ
চিয়া বীজের স্বাস্থ্যগুণ নিয়ে আলাদা করে কিছু বলার নেই। তবে শরীরের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি চিয়া বীজ ত্বকের যত্ন নিতেও অত্যন্ত উপকারী। চিয়া বীজে ওমেগা-৩ থাকে, তা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ত্বকে বলিরেখাও পড়তে দেয় না। ত্বক ভিতর থেকে সজীব এবং সতেজ রাখে।
অ্যাভোকাডো
বয়স ৪০ পেরোলেই বলিরেখা, মেচেতার সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। তবে অনিয়মেরে জেরে ইদানীং কম বয়সেই দাগছোপ পড়ছে ত্বকে। প্রসাধনীর ব্যবহারে সব সময়ে সুফল পাওয়া যায় না। সে ক্ষেত্রে ভরসা রাখতে পারেন অ্যাভোকাডোর উপর। রোজ না হলেও মাঝেমাঝে খেতেই পারেন। ত্বক হবে লাবণ্যময়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy