Advertisement
০৫ ডিসেম্বর ২০২৫
Durga Puja 2025

সাজে সাহস এবং বন্ধুত্বে ছকভাঙা, ৪ তারকার পুজোর পরিকল্পনায় মিলে গেল বন্ধুতার খোলা আকাশ

দুর্গাপুজোর আগে চার বন্ধু একত্রে। নজরকাড়া সাজ এবং পুজোর পরিকল্পনা নিয়ে অকপট টলিপাড়ার চার সদস্য— অঙ্গনা রায়, ঐশ্বর্য সেন, আরিয়ান ভৌমিক এবং সৌম্য মুখোপাধ্যায়।

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৯:৫৮
Share: Save:
০১ ১৯
রুপোলি দুনিয়ায় নাকি বন্ধু বিরল। বাংলার তরুণ প্রজন্মের তারকাদের সমাজমাধ্যম দেখে কিন্তু তা মনে হয় না। সত্যিই কি তাই? বন্ধুত্ব থেকে পুজোর আড্ডা— সেইমতো টলিপাড়ার চার তরুণ তুর্কি শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে। একটা দিন খাওয়াদাওয়া এবং আড্ডা সহযোগে ফোটোশুটে তৈরি হল ভিন্ন রসায়ন।

রুপোলি দুনিয়ায় নাকি বন্ধু বিরল। বাংলার তরুণ প্রজন্মের তারকাদের সমাজমাধ্যম দেখে কিন্তু তা মনে হয় না। সত্যিই কি তাই? বন্ধুত্ব থেকে পুজোর আড্ডা— সেইমতো টলিপাড়ার চার তরুণ তুর্কি শহরের এক বিলাসবহুল হোটেলে। একটা দিন খাওয়াদাওয়া এবং আড্ডা সহযোগে ফোটোশুটে তৈরি হল ভিন্ন রসায়ন।

০২ ১৯
সারা বছর ব্যস্ততার মধ্যে কাটে অঙ্গনার। কিন্তু পুজোর সময়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া চাই-ই চাই। অঙ্গনার কথায়, ‘‘পুজোর সময়ে বাইরে থেকে বন্ধুরা কলকাতায় আসে। তাদের সঙ্গেই মূলত সময় কাটে।’’

সারা বছর ব্যস্ততার মধ্যে কাটে অঙ্গনার। কিন্তু পুজোর সময়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া চাই-ই চাই। অঙ্গনার কথায়, ‘‘পুজোর সময়ে বাইরে থেকে বন্ধুরা কলকাতায় আসে। তাদের সঙ্গেই মূলত সময় কাটে।’’

০৩ ১৯
অঙ্গনার কাছে ফ্যাশন মানে আরামদায়ক পোশাক। তবে সেই পোশাকে যেন ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে সে দিকে খেয়াল রাখেন অভিনেত্রী। সেইমতোই পছন্দের সাজ বেছে নেন তিনি।

অঙ্গনার কাছে ফ্যাশন মানে আরামদায়ক পোশাক। তবে সেই পোশাকে যেন ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে সে দিকে খেয়াল রাখেন অভিনেত্রী। সেইমতোই পছন্দের সাজ বেছে নেন তিনি।

০৪ ১৯
সাজতে ভালবাসেন আরিয়ান। তাঁর মতে, যেখানে যে পোশাক প্রয়োজন তা পরা উচিত। কনফিডেন্ট না হলে সেই পোশাক পরতেও পছন্দ করেন না আরিয়ান। উৎসবের দিনে পাঞ্জাবিও তাঁর অন্যতম পছন্দের পোশাক। ঘিয়ে রঙের উপর ফ্লোরাল প্রিন্টের পাঞ্জাবি পরে বললেন, ‘‘আগে এই ভাবে কখনও সাজিনি। নিজেকে অন্য ভাবে দেখে ভাল লাগছে।’’

সাজতে ভালবাসেন আরিয়ান। তাঁর মতে, যেখানে যে পোশাক প্রয়োজন তা পরা উচিত। কনফিডেন্ট না হলে সেই পোশাক পরতেও পছন্দ করেন না আরিয়ান। উৎসবের দিনে পাঞ্জাবিও তাঁর অন্যতম পছন্দের পোশাক। ঘিয়ে রঙের উপর ফ্লোরাল প্রিন্টের পাঞ্জাবি পরে বললেন, ‘‘আগে এই ভাবে কখনও সাজিনি। নিজেকে অন্য ভাবে দেখে ভাল লাগছে।’’

০৫ ১৯
বন্ধুরা পুজোয় শহরে ফিরলে তাঁদের সঙ্গে দেখা করা এবং খাওয়াদাওয়া সারার জন্য সারা বছর মুখিয়ে থাকেন আরিয়ান। সময়ের বেড়াজাল নেই। কয়েকটি দিন নিজের মতো করে কাটানো। অভিনেতার কথায়, ‘‘পুজোর গন্ধ এবং পরিবেশের এনার্জির সঙ্গে কোনও কিছুর তুলনা চলে না।’’

বন্ধুরা পুজোয় শহরে ফিরলে তাঁদের সঙ্গে দেখা করা এবং খাওয়াদাওয়া সারার জন্য সারা বছর মুখিয়ে থাকেন আরিয়ান। সময়ের বেড়াজাল নেই। কয়েকটি দিন নিজের মতো করে কাটানো। অভিনেতার কথায়, ‘‘পুজোর গন্ধ এবং পরিবেশের এনার্জির সঙ্গে কোনও কিছুর তুলনা চলে না।’’

০৬ ১৯
আপাত গম্ভীর। তবে সৌম্য যে আড্ডা দিতে পছন্দ করেন, তা স্পষ্ট হল। সারা বছর পুজোর দিনগুলির জন্য মুখিয়ে থাকেন তিনি। পুজোর আড্ডাও তাঁর কাছে গুরুত্বপূর্ণ। বাড়ি ফেরার তাড়া নেই, অভিভাবকদের কড়াকড়ি নেই। পুজোর চারটে দিন নিজের মতো কাটানোর সুযোগকে ভিন্ন স্বাধীনতা হিসেবেই দেখতে চান সৌম্য।

আপাত গম্ভীর। তবে সৌম্য যে আড্ডা দিতে পছন্দ করেন, তা স্পষ্ট হল। সারা বছর পুজোর দিনগুলির জন্য মুখিয়ে থাকেন তিনি। পুজোর আড্ডাও তাঁর কাছে গুরুত্বপূর্ণ। বাড়ি ফেরার তাড়া নেই, অভিভাবকদের কড়াকড়ি নেই। পুজোর চারটে দিন নিজের মতো কাটানোর সুযোগকে ভিন্ন স্বাধীনতা হিসেবেই দেখতে চান সৌম্য।

০৭ ১৯
সৌম্য ফ্যাশন সচেতন নন। কিন্তু বিশ্বাস করেন, পোশাক ব্যক্তির ব্যক্তিত্বেরই একটি অংশ। সেখানে অভিনেতা হিসেবে পর্দায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সুযোগ থাকে। আরামদায়ক পোশাকই বেশি পছন্দ সৌম্যের। তিনি বলছিলেন, ‘‘বিষয়টাকে জটিল ভাবে দেখি না। যখন যা পরি, সেটাই তখন আমার ফ্যাশন।’’

সৌম্য ফ্যাশন সচেতন নন। কিন্তু বিশ্বাস করেন, পোশাক ব্যক্তির ব্যক্তিত্বেরই একটি অংশ। সেখানে অভিনেতা হিসেবে পর্দায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সুযোগ থাকে। আরামদায়ক পোশাকই বেশি পছন্দ সৌম্যের। তিনি বলছিলেন, ‘‘বিষয়টাকে জটিল ভাবে দেখি না। যখন যা পরি, সেটাই তখন আমার ফ্যাশন।’’

০৮ ১৯
আরিয়ান এবং সৌম্য একে অপরকে দীর্ঘ দিন চেনেন। কাজের ব্যস্ততার ফাঁকেও তাঁদের যোগাযোগ অটুট। পুজোর আগে একটা দিন একসঙ্গে কাটাতে পেরে খোশগল্পে মাতলেন তাঁরা। পুজো পরিকল্পনা ছাড়াও ভবিষ্যৎ কাজ নিয়েও কথা বললেন। দু’জনের রসায়ন ছবিতেও স্পষ্ট।

আরিয়ান এবং সৌম্য একে অপরকে দীর্ঘ দিন চেনেন। কাজের ব্যস্ততার ফাঁকেও তাঁদের যোগাযোগ অটুট। পুজোর আগে একটা দিন একসঙ্গে কাটাতে পেরে খোশগল্পে মাতলেন তাঁরা। পুজো পরিকল্পনা ছাড়াও ভবিষ্যৎ কাজ নিয়েও কথা বললেন। দু’জনের রসায়ন ছবিতেও স্পষ্ট।

০৯ ১৯
ফ্যাশন নিয়ে বিশেষ একটা মাথা ঘামান না ঐশ্বর্য। কেউ যদি তাঁর পোশাক নিয়ে কনফিডেন্ট থাকেন, তা হলে সেটাই তাঁর ব্যক্তিগত ফ্যাশনের সংজ্ঞা হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন তিনি। তবে কেতাদূরস্ত জিনিসপত্র বা পোশাক তাঁর পছন্দের। উল্লেখ্য, উৎসবের দিনে শাড়ি বিশেষ পছন্দ ঐশ্বর্য।

ফ্যাশন নিয়ে বিশেষ একটা মাথা ঘামান না ঐশ্বর্য। কেউ যদি তাঁর পোশাক নিয়ে কনফিডেন্ট থাকেন, তা হলে সেটাই তাঁর ব্যক্তিগত ফ্যাশনের সংজ্ঞা হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন তিনি। তবে কেতাদূরস্ত জিনিসপত্র বা পোশাক তাঁর পছন্দের। উল্লেখ্য, উৎসবের দিনে শাড়ি বিশেষ পছন্দ ঐশ্বর্য।

১০ ১৯
সারা বছরের দেখা-সাক্ষাতের সঙ্গে পুজোর আড্ডার বিশেষত্ব ঐশ্বর্যের কাছে ভিন্ন। কারণ, পুজোয় দেখা করার নেপথ্যে সাজেরও প্রসঙ্গ আসে। ঐশ্বর্যের কথায়, ‘‘অষ্টমীতে শাড়ি হলে নবমীতে ওয়েস্টার্ন। বন্ধুরাই ঠিক করে নিই পুজোর সাজের থিম।’’ পাশাপাশি, নির্দিষ্ট দিনে পোশাকের বিষয়ভাবনায় থাকে রং। সারা বছর আড্ডার জন্য ক্যাফে থাকলেও পুজোর দিনে মণ্ডপই হল তাঁর আড্ডা এবং ছবি তোলার গন্তব্য।

সারা বছরের দেখা-সাক্ষাতের সঙ্গে পুজোর আড্ডার বিশেষত্ব ঐশ্বর্যের কাছে ভিন্ন। কারণ, পুজোয় দেখা করার নেপথ্যে সাজেরও প্রসঙ্গ আসে। ঐশ্বর্যের কথায়, ‘‘অষ্টমীতে শাড়ি হলে নবমীতে ওয়েস্টার্ন। বন্ধুরাই ঠিক করে নিই পুজোর সাজের থিম।’’ পাশাপাশি, নির্দিষ্ট দিনে পোশাকের বিষয়ভাবনায় থাকে রং। সারা বছর আড্ডার জন্য ক্যাফে থাকলেও পুজোর দিনে মণ্ডপই হল তাঁর আড্ডা এবং ছবি তোলার গন্তব্য।

১১ ১৯
তরুণ প্রজন্মের আড্ডার ভাষা সময়ের সঙ্গে বদলেছে। সমাজমাধ্যমে সংযুক্ত সম্পর্ক যে মুখোমুখি অন্য রূপ নেয় তা স্বীকার করে নিলেন চার তারকা। শুটের ফাঁকে তাই এক মুহূর্ত তাঁরা নষ্ট করতে রাজি নন। গল্প-আড্ডায় উঠে এল অগ্রিম পুজো পরিকল্পনার প্রসঙ্গ। ঠাট্টা-মশকরায় পরিবেশ জমাটি হতেই ফিরলেন পরিবর্তী শটে।

তরুণ প্রজন্মের আড্ডার ভাষা সময়ের সঙ্গে বদলেছে। সমাজমাধ্যমে সংযুক্ত সম্পর্ক যে মুখোমুখি অন্য রূপ নেয় তা স্বীকার করে নিলেন চার তারকা। শুটের ফাঁকে তাই এক মুহূর্ত তাঁরা নষ্ট করতে রাজি নন। গল্প-আড্ডায় উঠে এল অগ্রিম পুজো পরিকল্পনার প্রসঙ্গ। ঠাট্টা-মশকরায় পরিবেশ জমাটি হতেই ফিরলেন পরিবর্তী শটে।

১২ ১৯
অঙ্গনা ফ্যাশন সচেতন। কোথায় কী পোশাক পরলে ভাল লাগবে, তা নিয়ে চর্চা করেন। পুজোর দিনে সাবেকি এবং পশ্চিমি— দুই ধারায় সাজতে ইচ্ছুক তিনি। কারণ বিশ্বাস করেন, দুই ধারার পোশাককেই তিনি নিজেকে সাবলীল ভাবে মেলে ধরতে পারেন।

অঙ্গনা ফ্যাশন সচেতন। কোথায় কী পোশাক পরলে ভাল লাগবে, তা নিয়ে চর্চা করেন। পুজোর দিনে সাবেকি এবং পশ্চিমি— দুই ধারায় সাজতে ইচ্ছুক তিনি। কারণ বিশ্বাস করেন, দুই ধারার পোশাককেই তিনি নিজেকে সাবলীল ভাবে মেলে ধরতে পারেন।

১৩ ১৯
সাধারণ দিনে ক্যাজ়ুয়াল সাজ ঐশ্বর্যের পছন্দের। তবে পর্দায় চরিত্রের প্রয়োজনে নিজের সাজে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেও তিনি পিছপা নন। সাবেকি হোক বা পশ্চিমি— যে কোনও সাজে তিনি সাবলীল। অভিনেত্রীর কথায়, ‘‘তবে কখনও ইনোভেটিভ সাজতে ইচ্ছে হলে সেজে নিই।’’

সাধারণ দিনে ক্যাজ়ুয়াল সাজ ঐশ্বর্যের পছন্দের। তবে পর্দায় চরিত্রের প্রয়োজনে নিজের সাজে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেও তিনি পিছপা নন। সাবেকি হোক বা পশ্চিমি— যে কোনও সাজে তিনি সাবলীল। অভিনেত্রীর কথায়, ‘‘তবে কখনও ইনোভেটিভ সাজতে ইচ্ছে হলে সেজে নিই।’’

১৪ ১৯
অঙ্গনা এবং ঐশ্বর্য একসঙ্গে টলিপাড়ায় কাজ করেন। টলিপাড়ায় অভিনেত্রীদের মধ্যে যে রেষারেষির গুঞ্জন শোনা যায়, তাঁদের দেখে তা বোঝা কঠিন। একসঙ্গে কফি খাওয়া থেকে শুরু করে স্যান্ডউইচ ভাগ করে নেওয়া— দুই বান্ধবীর আড্ডা শুরু হলে থামানো কঠিন। ক্যামেরার জন্য দু’জনের একসঙ্গে পোজ় দেওয়াতেও ক্লান্তি নেই।

অঙ্গনা এবং ঐশ্বর্য একসঙ্গে টলিপাড়ায় কাজ করেন। টলিপাড়ায় অভিনেত্রীদের মধ্যে যে রেষারেষির গুঞ্জন শোনা যায়, তাঁদের দেখে তা বোঝা কঠিন। একসঙ্গে কফি খাওয়া থেকে শুরু করে স্যান্ডউইচ ভাগ করে নেওয়া— দুই বান্ধবীর আড্ডা শুরু হলে থামানো কঠিন। ক্যামেরার জন্য দু’জনের একসঙ্গে পোজ় দেওয়াতেও ক্লান্তি নেই।

১৫ ১৯
পুজোর আগে ধারাবাহিকের শুটিংয়ের ব্যস্ততা তুঙ্গে। পুজো পরিকল্পনা নিয়ে তাই ভাবার সময় নেই আরিয়ানের। সম্প্রতি নতুন বাড়িতে থাকতে শুরু করেছেন আরিয়ান। আবসনে জাঁকজমকের সঙ্গে দুর্গাপুজো হয়। সেখানে পরিবার এবং আবাসনের বাসিন্দাদের সঙ্গেই সময় কাটবে তাঁর।

পুজোর আগে ধারাবাহিকের শুটিংয়ের ব্যস্ততা তুঙ্গে। পুজো পরিকল্পনা নিয়ে তাই ভাবার সময় নেই আরিয়ানের। সম্প্রতি নতুন বাড়িতে থাকতে শুরু করেছেন আরিয়ান। আবসনে জাঁকজমকের সঙ্গে দুর্গাপুজো হয়। সেখানে পরিবার এবং আবাসনের বাসিন্দাদের সঙ্গেই সময় কাটবে তাঁর।

১৬ ১৯
পুজোর পরিকল্পনা নিয়ে আগাম মাথা ঘামাতে নারাজ অঙ্গনা। তবে প্রত্যেক বছর তাঁর ইচ্ছাপূরণের তালিকায় দুটি জিনিস থাকেই। প্রথমত, বন্দুক দিয়ে মেলায় বেলুন ফাটানো এবং দাদুকে নিয়ে এক দিন রেস্তরাঁয় লাঞ্চ।

পুজোর পরিকল্পনা নিয়ে আগাম মাথা ঘামাতে নারাজ অঙ্গনা। তবে প্রত্যেক বছর তাঁর ইচ্ছাপূরণের তালিকায় দুটি জিনিস থাকেই। প্রথমত, বন্দুক দিয়ে মেলায় বেলুন ফাটানো এবং দাদুকে নিয়ে এক দিন রেস্তরাঁয় লাঞ্চ।

১৭ ১৯
ফোটোশুট শেষ হয়ে আসছে এবং সৌম্যের মনখারাপও বাড়ছে। তিনি বলছিলেন, ‘‘আবার কাজে ফেরার তাড়া। এ রকম একটা দিন শেষ হতে চলল ভেবেই খারাপ লাগছে।’’ বন্ধুদের বাইরে পুজোয় তাঁর কী কী পরিকল্পনা? সৌম্য হেসে বললেন, ‘‘ঘুমোনো, সিনেমা-ওয়েব সিরিজ় দেখা এবং পরিবারকে সময় দেওয়া।’’

ফোটোশুট শেষ হয়ে আসছে এবং সৌম্যের মনখারাপও বাড়ছে। তিনি বলছিলেন, ‘‘আবার কাজে ফেরার তাড়া। এ রকম একটা দিন শেষ হতে চলল ভেবেই খারাপ লাগছে।’’ বন্ধুদের বাইরে পুজোয় তাঁর কী কী পরিকল্পনা? সৌম্য হেসে বললেন, ‘‘ঘুমোনো, সিনেমা-ওয়েব সিরিজ় দেখা এবং পরিবারকে সময় দেওয়া।’’

১৮ ১৯
আলাদা করে পুজোর পরিকল্পনা করতে পছন্দ করেন না ঐশ্বর্য। কারণ তিনি বিশ্বাস করেন, ‘‘পুজোর দিনেই পুজোর পরিকল্পনা তৈরি হয়ে যায়।’’ ভাই-বোন এবং বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গেই তিনি পুজো কাটাবেন। পরিচিত মুখ হয়েও ভিড়ের মাঝে প্রতিমা দর্শনে তাঁর ক্লান্তি নেই। ঐশ্বর্য স্পষ্ট বললেন, ‘‘পুজোয় ডায়েট করি না। চারটে মাত্র দিন, কোনও নিয়ম মানতে চাই না।’’

আলাদা করে পুজোর পরিকল্পনা করতে পছন্দ করেন না ঐশ্বর্য। কারণ তিনি বিশ্বাস করেন, ‘‘পুজোর দিনেই পুজোর পরিকল্পনা তৈরি হয়ে যায়।’’ ভাই-বোন এবং বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গেই তিনি পুজো কাটাবেন। পরিচিত মুখ হয়েও ভিড়ের মাঝে প্রতিমা দর্শনে তাঁর ক্লান্তি নেই। ঐশ্বর্য স্পষ্ট বললেন, ‘‘পুজোয় ডায়েট করি না। চারটে মাত্র দিন, কোনও নিয়ম মানতে চাই না।’’

১৯ ১৯
সকাল থেকে হোটেলবন্দি থেকে প্রত্যেকেই ক্লান্ত। কেমন হয়, খোলা বাতাসে কিছু ক্ষণ সময় কাটালে। পরিকল্পনা চার বন্ধুর। ব্যস্ত পার্ক স্ট্রিটে সন্ধ্যা নামতে খুব বেশি দেরি নেই। ঝলমলে পোশাকে রাস্তায় নেমে এলেন চার তারকা। ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর আগে পুজোয় যেন সময় করে দেখা হয়, সেইমতো কথাও দিয়ে রাখলেন একে অপরকে।

সকাল থেকে হোটেলবন্দি থেকে প্রত্যেকেই ক্লান্ত। কেমন হয়, খোলা বাতাসে কিছু ক্ষণ সময় কাটালে। পরিকল্পনা চার বন্ধুর। ব্যস্ত পার্ক স্ট্রিটে সন্ধ্যা নামতে খুব বেশি দেরি নেই। ঝলমলে পোশাকে রাস্তায় নেমে এলেন চার তারকা। ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানোর আগে পুজোয় যেন সময় করে দেখা হয়, সেইমতো কথাও দিয়ে রাখলেন একে অপরকে।

ভাবনা ও পরিকল্পনা: সুচন্দ্রা ঘটক, অভিনন্দন দত্ত। প্রয়োগ: অভিনন্দন দত্ত, তিস্তা রায় বর্মণ। চিত্রগ্রাহক: সায়ন্তন দত্ত। রূপটানশিল্পী: অভিজিৎ চন্দ। কেশসজ্জাশিল্পী: অভিজিৎ দাস। পোশাক ও অলঙ্কার সৌজন্য: বোবো ক্যালক্যাটা। স্টাইলিং: প্লাবনী সাহা। স্থান সৌজন্য: দ্য পার্ক। খাবার সৌজন্য: চাউম্যান।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy