প্রতীকী ছবি।
এমন অনেকেই আছেন, যাঁদের কাছে ত্বকের যত্ন মানে হল মাসে এক বার ফেশিয়াল! ব্যস? এতেই বুঝি ত্বকের যত্ন নেওয়া হয়ে যায়? একেবারেই না। ত্বক ভাল রাখতে কোনও একদিনের তুকতাক কিন্তু কাজে আসে না। এতে সাময়িক ভাবে উজ্জ্বল দেখাতে পারেত্বক। কিন্তু তাই বলে রোজের রূপচর্চায় ইতি টানবেন না।রোজ ঠিকমতো ত্বকের যত্ন না নিলে একসময়েতা বুড়িয়ে যেতে থাকে।শুষ্কও হয়ে যায়। তাই কোনও না কোনও প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে গড়ে তুলুন রূপচর্চার নিজস্বরুটিন।সে রকমই একটি উপাদান হল অ্যাভোক্যাডো। ত্বক সতেজ রাখতে এর কোনও বিকল্প নেই।
ত্বক আর্দ্র করে
ঝলমলে ত্বকের প্রাথমিক শর্ত হল আর্দ্রতা। অ্যাভোক্যাডোয় প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে। এটি ব্যবহার করলে ত্বক হয়ে ওঠে মোলায়েম ও আর্দ্র। তাই রোজ মুখে অ্যাভোক্যাডো অয়েললাগাতে পারেন।না হলে বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারে অ্যাভোক্যাডোর ফেস প্যাক।
ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখে
দূষণ, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে এখন কম বয়সেই ত্বক বুড়িয়ে যেতে থাকে। এই সমস্যা নিরসন করতে পারে অ্যাভোক্যাডো। এতে রয়েছে ভিটামিন সি ও ভিটামিন ই-র মতো গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, যা ঠিকমতো পুষ্টি জোগায়এবং ত্বকের বলিরেখা নিয়ন্ত্রণ করে।
ব্রণর সমস্যা কমায়
ব্রণ হল আর একটি সমস্যা। অনেক সময়েই ব্রণ হলে খুব জ্বালা করে। এই জ্বালা ভাব থেকে বাঁচতে অ্যাভোক্যাডো চটকে নিয়ে ব্রণর উপর কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখুন। আরাম পাবেন।
অতিবেগুনি রশ্মিরহাত থেকে বাঁচায়
রোদে বেরোনোর পর ত্বক পুড়ে গেলে সেই দাগ কমানোর অব্যর্থ টোটকা হিসাবে কাজ করে অ্যাভোক্যাডো।এছাড়া সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বকের নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। রূপচর্চায় নিয়মিত অ্যাভোক্যাডো ব্যবহার করলে সেসব ত্বকের সমস্যাও দূর হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy