কথায় বলে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যদা রাখতে হয়। আদতে আমরা কজন সে কথা মেনে চলি বলুনতো? ঝকঝকে দাঁতের আকাঙ্খা আমাদের সব্বারই, কিন্তু টুথব্রাশ বাছার পালা যখনই আসে অমনি আমরা নিজেদের বিচার বিবেচনা পকেটে পুরে ফেলি। সবটুকু ছেড়েদি দোকানির মর্জি বা বিজ্ঞাপনের ঢক্কা নিনাদের উপর। এই হঠকারী নির্বাচনের পিছন পিছন আসে মাড়ির সমস্যা, দাঁতে ক্যাভিটি এবং মুখে দুর্গন্ধ।
আরও পড়ুন-গোটা ডিম না এগ হোয়াইট? সুস্থ থাকতে কোনটা খাবেন?
পরের বার টুথব্রাশ কেনার আগে খানিকটা সতর্ক হোন। কয়েকটা সাধারণ বিষয়ে খেয়াল রাখলেই কেল্লাফতে। ঠিকঠাক টুথব্রাশই আপনার দাঁতের স্বাস্থ্যের জিম্মেদারি নিয়ে নেবে।
টুথব্রাশের মাথার সাইজ-
দেখে নিন, আপনার টুথব্রাশের মাথা যাতে সহজেই মুখের সব প্রান্তে পৌঁছতে পারে। বিশেষত মোলার দাঁতের দোরগোড়া ভালভাবে ব্রিশলগুলো ছুঁয়ে যাচ্ছে কিনা সে ব্যাপারে সতর্ক হোন। ব্রিশেল যাতে দাঁতের সামনে পিছন দুই দিকই ভাল করে পরিস্কার করতে পারে সে বিষয়ে আগে নিশ্চত হোন। টুথব্রাশের মাথা অন্তত ১ ইঞ্চি লম্বা এং হাফ ইঞ্চি চওড়া হওয়া প্রয়োজন।
ব্রিশলের ধরণ-
ডেন্টিস্টরা সাধারণত মিডিয়াম সফ্ট ব্রিশল ব্যবহার করতে বলেন। শক্ত ব্রিসল মাড়ির কোষে ক্ষয় ধরায়। যার ফলে বেড়ে যায় সেন্সিটিভিটি।
টুথব্রাশের হ্যান্ডল-
ব্রাশ কেনার সময় তার হ্যান্ডলের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। দেখে নিন, হ্যান্ডলটা ঠিকঠাক ধরতে পারছেন কিনা। হ্যান্ডল ফ্লেক্সিবল হওয়া প্রয়োজন। হ্যান্ডল যত শক্ত হবে দাঁতের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy