Advertisement
০৪ মে ২০২৪
Bizarre

বরকে চুমু খেতে ইচ্ছা করছিল বলে ছাত্রের সঙ্গে সঙ্গম শিক্ষিকার! অভিযোগ জমা পড়ল স্কুলে

ছাত্রের মায়ের অভিযোগ, শিক্ষিকা ওই স্কুলছাত্রকে নিজের নগ্ন ছবিও পাঠাতেন, ফোনও যৌনতা নিয়ে ছাত্রের সঙ্গে কথা বলতেন। কী ব্যবস্থা নেওয়া হল তাঁর বিরুদ্ধে?

ছাত্রের মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে শিক্ষিকার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ।

ছাত্রের মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে শিক্ষিকার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। ছবি: সংগৃহীত।

সংবাদ সংস্থা
নিউ ইয়র্ক শেষ আপডেট: ০২ এপ্রিল ২০২৩ ১৯:০৮
Share: Save:

স্কুল চত্বরেই ছাত্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে গিয়ে বিপাকে পড়লেন জীবন বিজ্ঞানের প্রাক্তন শিক্ষিকা। তিন সন্তানের মা স্যান্ডি কারাজাস-পিনেজ ১৬ বছর বয়সি এক ছাত্রের সঙ্গে একাধিক বার সঙ্গম করেছেন বলে অভিযোগ। ওই ছাত্র মানসিক ভারসাম্যহীন বলেও দাবি করেছেন তার মা। ছাত্রের মায়ের অভিযোগ অনুযায়ী, ওই শিক্ষিকা ছাত্রটিকে নিজের নগ্ন ছবি পাঠাতেন, ফোনেও যৌনতা নিয়ে ছাত্রের সঙ্গে কথা বলতেন। আর গাড়িতে তার সঙ্গে মিলিত হতেন।

ছাত্রের মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে শিক্ষিকার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। তদন্তে জানা যায়, রাত-বেরাতে ছাত্রের সঙ্গে যৌন বার্তা পাঠান শিক্ষিকা। শিক্ষিকাকে কাজ থেকে অপসারণ করে স্কুল।

শরীরের খিদে মেটাতে ছাত্রের সঙ্গেই সঙ্গম।

শরীরের খিদে মেটাতে ছাত্রের সঙ্গেই সঙ্গম। ছবি: শাটারস্টক।

সমাজমাধ্যমে শিক্ষিকার কিছু পোস্ট থেকে জানতে পারা যায়, বছর খানেক আগে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ হওয়ার পর তিনি তাঁর স্বামীর অভাব বোধ করতে শুরু করে। একাধিক পোস্টে তাঁর শারীরিক খিদের কথা উল্লেখ করেন স্যান্ডি। একটি পোস্টে তিনি স্বামীকে উদ্দেশে লেখেন, ‘‘তোমাকে চুমু খেতে ইচ্ছা করছে।’’ তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগই অস্বীকার করেন স্যান্ডি। তিনি বলেন, ‘‘আমি কখনওই ছাত্রের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হইনি। ও বলেছিল ও আমাকে ভালবাসে। আমারও ওর প্রতি দুর্বলতা তৈরি হয়েছিল। তবে শারীরিক মিলন হয়নি আমাদের। গাড়িতে যৌনমিলনের ঘটনাটিও সম্পূর্ণ মিথ্যা।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Bizarre Physical Harassment
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE