Advertisement
E-Paper

সুচিন্তাই আগামীর পথ চলার সঙ্গী, চোখ রাখুন পরবর্তী ওয়েবিনারে

ক্লাস ইলেভেন এবং টুয়েলভ - যে কোনও শিক্ষার্থীদের জীবনেই এই দু'টো বছর বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটাই স্কুল জীবনের লাস্ট চ্যাপটার অর্থাৎ শেষ অধ্যায়।

শেষ আপডেট: ০৪ জুন ২০২১ ১৭:৫৬
চোখ রাখুন আমাদের পরবর্তী ওয়েবিনারে

চোখ রাখুন আমাদের পরবর্তী ওয়েবিনারে

ঘুম, ঘুম, ক্লাসরুম,
পাশে খোলা জানালা,
ডাকছে আমায়,
তোমার আকাশ...

- এ সব এখন অতীত। অতিমারির কারণে সব কিছু পাল্টে গিয়েছে। ক্লাসরুম রয়েছে বটে! তবে অনলাইনে। সিঁড়িতে বসে আড্ডা, টিচারের বকুনি, ক্লাস বাঙ্ক করে সিসিডি বা সিটি সেন্টার - গত দেড় বছর ধরে শিক্ষার্থীদের স্ক্র্যাপবুকে সে সব কিছুই নেই। স্মার্টফোন, ল্যাপটপ, জুম বা স্কাইপের ভিড়ে কোথাও যেন বাসা বাঁধছে মন খারাপের গল্পগুলো।

ক্লাস ইলেভেন এবং টুয়েলভ - যে কোনও শিক্ষার্থীদের জীবনেই এই দু'টো বছর বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটাই স্কুল জীবনের লাস্ট চ্যাপটার অর্থাৎ শেষ অধ্যায়। গল্পের বইয়ের শেষ পাতা গুলো ওল্টানোর সময় আমরা যেমন ক্লাইম্যাক্সের অপেক্ষায় নখ কামড়াই, এ অনুভব যেন তেমনই। হঠাৎ করে বড় হয়ে যাওয়া। ছোট থেকে ভেবে আসা বাক্সবন্দি বেশ কয়েকটা ইচ্ছেকে মনমতো আশকারা দেওয়া। সায়েন্স, আর্টস, কমার্সের বাউন্ডারি পার করে নতুন কেরিয়ারের খোঁজ। এক গুচ্ছ স্বপ্নকে সত্যি করার জন্য হাইওয়ের প্রথম বাঁক নেওয়া। সত্যি বলতে, প্রত্য়েক ছাত্র-ছাত্রীই এই সময়টার জন্য মুখিয়ে থাকে। কিন্তু অতিমারির কারণে সবটাই কেমন যেন ওলট পালট হয়ে গিয়েছে। ঘর বন্দি জীবন আর অনলাইন ক্লাসের, সাঁড়াশি চাপে অনেকেই বুঝতে পারছে না কী করবে। তার উপরে একের পর এক পরীক্ষা বাতিল শিক্ষার্থীদের আরও ফ্রাসট্রেটেড করে তুলেছে। ভবিষ্যৎ হয়ে পড়ছে অনিশ্চিত। এই পরিস্থিতিতে ক্লাস ইলেভেন ও টুয়েলভ-এর শিক্ষার্থীদের মন ভাল রাখার উপায় বের করতে আমরা নিয়ে এসেছি আমাদের পরবর্তী ওয়েবিনার। বিশদে জানতে ক্লিক করুন - http://bit.ly/mentalwellbeingS2

আমরা কেউই জানি না এই অতিমারির শেষ কোথায়। সম্প্রতি জাতিসংঘের বিজ্ঞান, সংস্কৃতি এবং শিক্ষা সংস্থা ইউনেসকোর একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে কোভিড-১৯–এর কারণে স্কুল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থাকা সত্ত্বেও বিশ্বব্যাপী ৮৫ কোটি শিক্ষার্থী এখন শিক্ষা বা কর্মমুখী প্রশিক্ষণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। যা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে প্রভাব ফেলছে শিক্ষার্থীদের উপর, শিক্ষার মানের উপর। অপেক্ষাকৃত বেশি কেরিয়ার সচেতন শিক্ষার্থীদের কাছে যা বিভীষিকার মতো। অনিশ্চয়তা, হতাশা আর ক্লান্তির ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া এই শিক্ষার্থীদের সঠিক ঠিকানার হদিশ দিতে, হার না মানা লড়াইয়ের শরিক হতে, সর্বোপরি মানসিকভাবে সুস্থ রাখতে আগামী ১৬ জুন আমরা ফিরে আসছি আমাদের পরবর্তী ওয়েবিনার নিয়ে। সঙ্গে থাকছেন অ্যাপোলো গ্লেনেগলস হসপিটালের মনোরোগ বিশষজ্ঞ, তথা মেন্টাল হেলথ ফাউন্ডেশন, কলকাতার জয়েন্ট ডিরেক্টর চিকিৎসক জয় আর রাম। ঠিক সন্ধে সাড়ে চারটে থেকে। লাইভ সম্প্রচার হবে আনন্দবাজার ডিজিটালের ফেসবুক পেজে থেকে। রেজিস্ট্রেশন করুন - http://bit.ly/mentalwellbeingS2

Mental Depression Mental Health Pandemic
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy