মদ্যপানের পরের দিন পর্যন্ত থাকতে পারে হ্যাং-ওভার। ছবি: সংগৃহীত।
বর্ষবরণের উদ্দাম নাচ, খানাপিনার রেশ চলে পরের দিন সকাল পর্যন্ত। ঘোর কাটতে বেশ অনেকটা সময় লেগে যায়। ঘুম থেকে উঠলেও সারা ক্ষণ মাথা ঝিমঝিম করে, শুয়ে থাকতে ইচ্ছে করে। কিছুতেই কাজে মন বসে না। অনেকেরই আবার মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়। বমি বমি ভাব দেখা দেয়। শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে পায়ের পেশিতে টানও ধরতে পারে। চোখের তলায় ফোলাভাব দূর করাও সহজ নয়। তবে পুষ্টিবিদেরা বলেন, এই সময় গরম পানীয় হিসেবে অনেকের মধ্যেই কফি খাওয়ার প্রবণতা লক্ষ করা যায়। তবে হ্যাংওভার কাটাতে তিনটি পানীয় বিশেষ ভাবে কার্যকর।
১) হলুদ ভেজানো জল
ডিটক্স পানীয় হিসেবে হলুদ ভেজানো জল খেয়ে থাকেন অনেকেই। তবে অনেকেই বলেন, হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হ্যাংওভার কাটাতেও সাহায্য করে। কয়েক টুকরো হলুদ, লেবুর রস এবং মধু এক গ্লাস জলে কিছু ক্ষণ ভিজিয়ে রাখুন। চাইলে গোলমরিচ গুঁড়োও দিতে পারেন।
২) আদা চা
অতিরিক্ত মদ্যপান করলে শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে যেতে পারে। এক কাপ আদা দেওয়া চা খেলে এই সমস্যা দূর হতে পারে। হলুদের মতো আদার মধ্যেও রয়েছে প্রদাহ নাশ করার ক্ষমতা। মধু এবং লেবুর রস মেশানো এই পানীয় খেলে ঘোর কাটবে তাড়াতাড়ি।
৩) পুদিনা চা
গা গুলোনো, বমি বমি ভাব কিংবা মাথা ধরার মতো উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে রাখে পুদিনা পাতার চা। অতিরিক্ত তেলমশলা দেওয়া খাবার খেয়ে, হজমের গোলমাল হলেও তার উপশম ঘটাতে পারে এই পানীয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy