Advertisement
E-Paper

ডায়াবেটিস রুখতে ‘নিয়ন্ত্রিত’ জীবনের পরামর্শ

সকালে তাড়াহুড়ো করে সামান্য কিছু খেয়ে বা না খেয়েই বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন অনেকে। তাঁরা জানেনই না তাঁদের এই স্বভাবটাই খুব নিঃশব্দে আহ্বান জানাচ্ছে ডায়াবেটিসের মতো মারাত্মক রোগকে। সকালের প্রথম খাবার অর্থাত্‌ প্রাতরাশটাই সবচেয়ে জরুরি বলে জানাচ্ছেন চিকিত্‌সকেরা। বিশেষত ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নির্দিষ্ট সময় অন্তর খাওয়াটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০১৪ ০১:৩৪

সকালে তাড়াহুড়ো করে সামান্য কিছু খেয়ে বা না খেয়েই বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন অনেকে। তাঁরা জানেনই না তাঁদের এই স্বভাবটাই খুব নিঃশব্দে আহ্বান জানাচ্ছে ডায়াবেটিসের মতো মারাত্মক রোগকে। সকালের প্রথম খাবার অর্থাত্‌ প্রাতরাশটাই সবচেয়ে জরুরি বলে জানাচ্ছেন চিকিত্‌সকেরা। বিশেষত ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নির্দিষ্ট সময় অন্তর খাওয়াটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আজ, শুক্রবার বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে রক্তে শর্করার মাত্রা যথাযথ রাখতে নিয়মিত খাওয়াদাওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথাই তুলে ধরছেন চিকিত্‌সকেরা।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)-র মতে, এ দেশে ডায়াবেটিস যে পর্যায়ে গিয়েছে তাতে অবিলম্বে সরকারি নীতির কিছু পরিবর্তন দরকার। হু-র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অধিকর্তা পুনম ক্ষেত্রপাল সিংহ বলেন, “দৈনন্দিন জীবনে কিছু নিয়ন্ত্রণ এনে কী ভাবে ডায়াবেটিস প্রতিহত করা যায়, তা নিয়ে সরকারি তরফে লাগাতার সচেতনতা কর্মসূচি প্রয়োজন।”

বিশেষজ্ঞদের কথা অনুযায়ী, ডায়াবেটিস হল একাধিক রোগের আঁতুড়ঘর। ৬৩ শতাংশ ডায়াবেটিক রোগী হার্টের অসুখে ভোগেন। ৬০ শতাংশ অটোনমিক নার্ভাস সিস্টেমের অসুখে আক্রান্ত, ৫৬ শতাংশ ডায়াবেটিক রোগী উচ্চ রক্তচাপ, হাইপোথাইরয়েডিজম, নিউরোপ্যাথির মতো রোগের শিকার। ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা রিপোর্টেও এ কথা ফের সামনে এসেছে। সমীক্ষক সংস্থার তরফে অশোক জৈন বলেন, “ডায়াবেটিস ক্রমশ সমাজকে গ্রাস করছে। কিন্তু এ সম্পর্কে সাধারণ মানুষের সচেতনতা এখন তলানিতে। সরকারি-বেসরকারি দুই তরফেই সচেতনতা কর্মসূচি জরুরি।”

sedentary lifestyle control diabetes
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy