চুঁচুড়ায় ছবিটি তুলেছেন নির্মল মল্লিক।
নাম টক্সোরিঙ্কাইটিস স্প্লেনডেন্স। হুল দেহের সঙ্গে ৯০ ডিগ্রি কোণে থাকায় এরা কামড়াতেই পারে না। তাই রোগ ছড়ানোর ক্ষমতাও নেই। কলকাতা পুরসভার মুখ্য পতঙ্গবিদ দেবাশিস বিশ্বাস জানাচ্ছেন, আকারে সব থেকে বড় এই মশাগুলি অন্য ক্ষতিকর মশার শুককীট বা লার্ভা খেয়ে উপকারই করে। তাই মারা উচিত নয়। অন্য প্রজাতির স্ত্রী মশা মানুষ কিংবা অন্য প্রাণীকে কামড়ে রক্ত শুষে নেয়। সেই রক্ত স্ত্রী মশার ডিম্বাণুর বিকাশে সাহায্য করে। কিন্তু এই প্রজাতির স্ত্রী মশার রক্তের প্রয়োজন হয় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy