Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Coronavirus Update

এক দিনে সক্রিয় রোগী কমল প্রায় ১৩ হাজার, নতুন আক্রান্ত ১৬ হাজার

দৈনিক আক্রান্তের থেকে দৈনিক সুস্থ বেশি হওয়ায় কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ৩১ হাজার ৩৬ জন।

দেশের কোভিড পরিসংখ্যান। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।

দেশের কোভিড পরিসংখ্যান। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।

নিজস্ব প্রতিবেদন
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২১ ১০:৩১
Share: Save:

করোনাভাইরাস টিকা যখন ছাড়পত্র পেল, তখন দেশের কোভিড সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। গত ৪ দিন দৈনিক আক্রান্ত ২০ হাজারের নীচেই রয়েছে। সোমবারের মতো মঙ্গলবারও তা ১৬ হাজারে রয়েছে। দৈনিক মৃত্যুও প্রায় ২০০-র কাছে নেমেছে। দেশের সক্রিয় রোগীর সংখ্যা কমে আড়াই লক্ষের নীচে। মোট আক্রান্তের ৯৬ শতাংশেরও বেশি সুস্থ। চুম্বকে এটাই দেশের করোনা চিত্র।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৩৭৫ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৮৪৪ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে মোট আক্রান্ত ২ কোটি ৮ লক্ষ ছাড়িয়েছে। এখনও সেখানে রোজ গড়ে ২ লক্ষ মানুষ নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ আমেরিকার তুলনায় নিয়ন্ত্রণে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭৭ লক্ষ ৫৩ হাজার।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ হাজার ৩৭৫ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৮৪৪ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে মোট আক্রান্ত ২ কোটি ৮ লক্ষ ছাড়িয়েছে। এখনও সেখানে রোজ গড়ে ২ লক্ষ মানুষ নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ আমেরিকার তুলনায় নিয়ন্ত্রণে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭৭ লক্ষ ৫৩ হাজার।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৪৯ হাজার ৮৫০ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২০১ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে (৪৯,৬৯৫)। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা সাড়ে ১০ হাজার পার করেছে। মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (৯,৮১৭), উত্তরপ্রদেশ (৮,৪১৩), অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,১১৮)।

করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৪৯ হাজার ৮৫০ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২০১ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে (৪৯,৬৯৫)। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা সাড়ে ১০ হাজার পার করেছে। মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (৯,৮১৭), উত্তরপ্রদেশ (৮,৪১৩), অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,১১৮)।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। আক্রান্তের পর সুস্থ হওয়া কোটির দোরগোড়ায়। ৯৯ লক্ষ ৭৫ হাজার ৯৫৮ জন ইতিমধ্যেই সুস্থ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৯ হাজার ৯১ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ৩১ হাজার ৩৬ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৯৬ হাজার ২৩৬ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সংক্রমণের হার ১.৮৩ শতাংশ।  

এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। আক্রান্তের পর সুস্থ হওয়া কোটির দোরগোড়ায়। ৯৯ লক্ষ ৭৫ হাজার ৯৫৮ জন ইতিমধ্যেই সুস্থ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২৯ হাজার ৯১ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ৩১ হাজার ৩৬ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৮ লক্ষ ৯৬ হাজার ২৩৬ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সংক্রমণের হার ১.৮৩ শতাংশ।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )

দেশের মোট আক্রান্তের মধ্যে ১৯ লক্ষ ৪৭ হাজার মহারাষ্ট্রের। দেশের মোট আক্রান্তের প্রায় পাঁচ ভাগের এক ভাগ সেখানে। বাকি সব রাজ্যে মোট আক্রান্ত ১০ লক্ষের নীচে। কর্নাটকে তা ৯ লক্ষ পার করেছে, অন্ধ্রে ৮ লক্ষ ৮৩ হাজার, তামিলনাড়ুতে ৮ লক্ষ ২১ হাজার। কেরলে ৭ লক্ষ ৭৮ হাজার পার করে বাড়ছে, দিল্লিতে ৬ লক্ষ ২৭ হাজার। উত্তরপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে সাড়ে ৫ লক্ষ ছাড়িয়েছে মোট আক্রান্ত। বাকি রাজ্যগুলিতে ৩ লক্ষের গণ্ডিতে রয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা।

পশ্চিমবঙ্গেও দৈনিক আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে গত ক’দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯৭ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৫৫ হাজার ৫৭২ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ৩৬ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

পশ্চিমবঙ্গেও দৈনিক আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে গত ক’দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯৭ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৫৫ হাজার ৫৭২ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ৩৬ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)

(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Coronavirus COVID-19
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE