দেশের কোভিড পরিসংখ্যান। গ্রাফিক- শৌভিক দেবনাথ।
দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ গত দু’দিন ১৬ হাজারে নেমেছিল। বুধবার তা একটু বেড়ে ১৮ হাজার ছাড়িয়েছে। প্রায় এক সপ্তাহ পর আজ দৈনিক মৃত্যুও ২৫০-র বেশি। দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ইতিমধ্যেই আড়াই লক্ষের নীচে নেমেছে। মোট সুস্থের সংখ্যাও প্রায় ১ কোটি ছুঁইছুঁই। চুম্বকে এটাই দেশের করোনা চিত্র।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৮৮ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৩ লক্ষ ৭৪ হাজার ৯৩২ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে মোট আক্রান্ত ২ কোটি ১০ লক্ষ ছাড়িয়েছে। এখনও সেখানে রোজ গড়ে ২ লক্ষ মানুষ নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ আমেরিকার তুলনায় নিয়ন্ত্রণে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭৮ লক্ষ ১০ হাজার।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৮৮ জন। এখনও অবধি দেশে মোট আক্রান্ত ১ কোটি ৩ লক্ষ ৭৪ হাজার ৯৩২ জন। মোট আক্রান্তে বিশ্বের প্রথম আমেরিকা। সেখানে মোট আক্রান্ত ২ কোটি ১০ লক্ষ ছাড়িয়েছে। এখনও সেখানে রোজ গড়ে ২ লক্ষ মানুষ নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন। ভারতের পিছনে তৃতীয় স্থানে থাকা ব্রাজিলেও দৈনিক সংক্রমণ আমেরিকার তুলনায় নিয়ন্ত্রণে। সেখানে মোট আক্রান্ত ৭৮ লক্ষ ১০ হাজার।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )
করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৫০ হাজার ১১৪ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৬৪ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে (৪৯,৭৫৯)। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা সাড়ে ১০ হাজার পার করেছে। মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (৯,৮৪১), উত্তরপ্রদেশ (৮,৪৩৩), অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,১২২)।
করোনাভাইরাস দেশে এখনও অবধি ১ লক্ষ ৫০ হাজার ১১৪ জনের প্রাণ কেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ২৬৪ জন। দেশে মোট মৃত্যুর এক তৃতীয়াংশই মহারাষ্ট্রে (৪৯,৭৫৯)। কর্নাটক এবং তামিলনাড়ুতে তা ১২ হাজার ছাড়িয়েছে। দিল্লিতে তা সাড়ে ১০ হাজার পার করেছে। মৃত্যু তালিকায় উপরের দিকে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ (৯,৮৪১), উত্তরপ্রদেশ (৮,৪৩৩), অন্ধ্রপ্রদেশও (৭,১২২)।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। আক্রান্তের পর সুস্থ হওয়াও কোটির দোরগোড়ায়। ৯৯ লক্ষ ৯৭ হাজার ইতিমধ্যেই সুস্থ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ৩১৪ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ২৭ হাজার ৫৪৬ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৯ লক্ষ ৩১ হাজার ৪০৮ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সংক্রমণের হার ১.৯৪ শতাংশ।
এ সবের পাশাপাশি দেশে সুস্থতার হার শুরু থেকেই বেশি। আক্রান্তের পর সুস্থ হওয়াও কোটির দোরগোড়ায়। ৯৯ লক্ষ ৯৭ হাজার ইতিমধ্যেই সুস্থ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ২১ হাজার ৩১৪ জন। এই সুস্থতার জেরে কমছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কমতে কমতে তা হয়েছে ২ লক্ষ ২৭ হাজার ৫৪৬ জন। দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৯ লক্ষ ৩১ হাজার ৪০৮ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সংক্রমণের হার ১.৯৪ শতাংশ।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। )
পশ্চিমবঙ্গেও দৈনিক আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে গত ক’দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮১২ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৫৬ হাজার ৩৮৪ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ৩৭ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
পশ্চিমবঙ্গেও দৈনিক আক্রান্ত উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে গত ক’দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮১২ জন। এ রাজ্যে মোট আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৫৬ হাজার ৩৮৪ জন। যদিও এর মধ্যে ৫ লক্ষ ৩৭ হাজার মানুষই সুস্থ হয়ে উঠেছেন।
(গ্রাফের উপর হোভার বা টাচ করলে প্রত্যেক দিনের পরিসংখ্যান দেখতে পাবেন। চলন্ত গড় কী এবং কেন তা লেখার শেষে আলাদা করে বলা হয়েছে।)
(চলন্ত গড় বা মুভিং অ্যাভারেজ কী: একটি নির্দিষ্ট দিনে পাঁচ দিনের চলন্ত গড় হল— সেই দিনের সংখ্যা, তার আগের দু’দিনের সংখ্যা এবং তার পরের দু’দিনের সংখ্যার গড়। উদাহরণ হিসেবে— দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের লেখচিত্রে ১৮ মে-র তথ্য দেখা যেতে পারে। সে দিনের মুভিং অ্যাভারেজ ছিল ৪৯৫৬। কিন্তু সে দিন নতুন আক্রান্তের প্রকৃত সংখ্যা ছিল ৫২৬৯। তার আগের দু’দিন ছিল ৩৯৭০ এবং ৪৯৮৭। পরের দুদিনের সংখ্যা ছিল ৪৯৪৩ এবং ৫৬১১। ১৬ থেকে ২০ মে, এই পাঁচ দিনের গড় হল ৪৯৫৬, যা ১৮ মে-র চলন্ত গড়। ঠিক একই ভাবে ১৯ মে-র চলন্ত গড় হল ১৭ থেকে ২১ মে-র আক্রান্তের সংখ্যার গড়। পরিসংখ্যানবিদ্যায় দীর্ঘমেয়াদি গতিপথ সহজ ভাবে বোঝার জন্য এবং স্বল্পমেয়াদি বড় বিচ্যুতি এড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy