Advertisement
E-Paper

নতুন কৃষি আইনে বাড়বে বেসরকারি বিনিয়োগ, বললেন নরেন্দ্র মোদী

নয়া কৃষি আইনের ফলে কৃষি ও তার সহযোগী বাণিজ্য ক্ষেত্রগুলির মধ্যে দূরত্ব দূর হবে বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২০ ১৩:৫০
নয়া কৃষি আইনের ফলে কৃষি ও তার সহযোগী বাণিজ্য ক্ষেত্রগুলির মধ্যে দূরত্ব দূর হবে বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী।

নয়া কৃষি আইনের ফলে কৃষি ও তার সহযোগী বাণিজ্য ক্ষেত্রগুলির মধ্যে দূরত্ব দূর হবে বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী।

নয়া কৃষি আইনের পক্ষে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। একদিকে কৃষি আইনের বিরুদ্ধে তীব্র হচ্ছে আন্দোলন, তার মধ্যেই শনিবার ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্সের ৯৩তম বার্ষিক সভায় তিনি আরও একবার আইনের সুফল তুলে ধরার চেষ্টা করলেন। এই সভার বক্তৃতা যেন হয়ে উঠল নয়া কৃষি আইনের সাফাই দেওয়ার মঞ্চ।

নয়া কৃষি আইনের ফলে কৃষি ও তার সহযোগী বাণিজ্য ক্ষেত্রগুলির মধ্যে দূরত্ব দূর হবে বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার তিনি বলেন, ‘‘কোনও বাণিজ্য ক্ষেত্রের মধ্যে যদি অপ্রয়োজনীয় বাধা তৈরি হয়, তাহলে সেটি কোনও দিনই নিজের মতো করে গড়ে উঠতে পারে না।’’ তারপরেই তিনি কৃষি আইনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

‘‘কৃষি পরিকাঠামো, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, ফসল সঞ্চয়, ইত্যাদি ভিন্ন ভিন্ন কৃষি নির্ভর বাণিজ্যক্ষেত্রগুলির মধ্যে অদৃশ্য দেওয়াল আছে। নয়া আইনের ফলে সেই দেওয়াল সরে গিয়েছে। তাই নতুন কষি আইন কৃষকদের কাছে নতুন দিক উন্মোচন করবে। পৌঁছে দেবে নতুন প্রযুক্তি ও বাজার। দেশের কৃষকরাই এর থেকে সবচেয়ে লাভবান হবেন’’, তাঁর ভাষণে এমনই দাবি করেন মোদী।

অদৃশ্য দেওয়ালের উপমা ধরে আরও অনেক বিষয় উপস্থাপন করে মোদী বলেন, ‘‘ভারতীয় বাণিজ্য ক্ষেত্রগুলিতে দেওয়ালের কোনও স্থান নেই। প্রয়োজন সেতুর, যা একে অপরের মধ্যে মেলবন্ধন তৈরি করবে।’’ এ ছাড়া, তাঁর ভাষণে কৃষি ক্ষেত্রে বেসরকারি বিনিয়োগের প্রসঙ্গটিও এসেছে। তাঁর কথায়, ‘‘দেশে কৃষি ক্ষেত্রে এতদিন সবচেয়ে কম বেসরকারি বিনিয়োগ হয়েছে। নয়া আইনের ফলে কৃষি ক্ষেত্রেও বিপুল বেসরকারি বিনিয়োগ সম্ভব হবে যা, ক্ষেত্রটিকে আরও বড় করে তুলবে।’’

আরও পড়ুন: আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছেন কৃষকরা, বন্ধ করা হল টোল প্লাজা

যদিও মোদীর কথায় চিঁড়ে ভিজবে বলে মনে হয় না। কারণ, বিক্ষোভের ১৭ তম দিনে এসেও কৃষকরা তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে এখনও অনড়। শনিবার নতুন করে দিল্লি অবরুদ্ধ করে দেওয়ার কর্মসূচি নিয়েছেন কৃষকরা। দিল্লি হরিয়ানা সীমান্তে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল পুলিশ বাহিনী, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে প্রশাসন।

আরও পড়ুন:কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিবকে চিঠি লিখে কল্যাণের আক্রমণ শাহকে

Narendra modi FICCI
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy