Advertisement
E-Paper

টুকরো খবর

জঙ্গল থেকে গ্রামে ঢুকে পড়েছিল দু’টি হরিণ। খবর পেয়ে তাদের ফেরত নিয়ে গেলেন বন দফতরের কর্মীরা। বুধবার সকালে বকখালি রেঞ্জের লক্ষ্মীপুর ও পাতিবুনিয়া গ্রামের ঘটনা। বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে লক্ষ্মীপুর গ্রামের একটি কচুরিপানা ভর্তি পুকুরে একটি পূর্ণবয়স্ক হরিণ দেখতে পান বাসিন্দারা। বন দফতরের কর্মীরা খবর পেয়ে গ্রামে এসে বাসিন্দাদের সাহায্যে জাল পেতে হরিণটিকে ধরেন।

শেষ আপডেট: ০৩ এপ্রিল ২০১৪ ০১:১৩

বকখালির গ্রাম থেকে উদ্ধার হল দু’টি হরিণ

নিজস্ব সংবাদদাতা • বকখালি

জঙ্গল থেকে গ্রামে ঢুকে পড়েছিল দু’টি হরিণ। খবর পেয়ে তাদের ফেরত নিয়ে গেলেন বন দফতরের কর্মীরা। বুধবার সকালে বকখালি রেঞ্জের লক্ষ্মীপুর ও পাতিবুনিয়া গ্রামের ঘটনা। বন দফতর ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে লক্ষ্মীপুর গ্রামের একটি কচুরিপানা ভর্তি পুকুরে একটি পূর্ণবয়স্ক হরিণ দেখতে পান বাসিন্দারা। বন দফতরের কর্মীরা খবর পেয়ে গ্রামে এসে বাসিন্দাদের সাহায্যে জাল পেতে হরিণটিকে ধরেন। তার কিছুক্ষণ পরে আবার খবর আসে অন্য একটি হরিণ পাতিবুনিয়া গ্রামে ঢুকে পড়েছে। একই ভাবে সেটিকেও ধরা হয়। বকখালি বন দফতরের রেঞ্জার বিমল মাইতি বলেন, “গরমের জন্য ওই দু’টি হরিণ গ্রামে ঢুকে পড়েছিল। আমরা গিয়ে উদ্ধার করেছি। পর্যবেক্ষণের জন্য আপাতত হরিণ দু’টিকে ডিয়ার পার্কে রাখা হয়েছে। পরে জঙ্গলে ছাড়া হবে।”

চিতাবাঘের হানা বাগানে

নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার

চিতাবাঘের হানায় জখম হলেন এক চা শ্রমিক। বুধবার ডুয়ার্সের নাগরাকাটার ক্যারন বাগানের ৪১ নম্বর সেকশনে। পাতা তোলার সময় চিতাবাঘ হামলার শিকার হন বিজয় অসুর নামের এক শ্রমিক। চিতাবাঘের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ ধস্তাধস্তিও চলে বিজয়ের। চিতাবাঘের দুই পা হাতে ধরে লড়াই চালায় বিজয়। শ্রমিকেরা এলে চিতাবাঘটি পালায়। বিজয় অসুরকে বাগান হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। তাঁর কাঁধে, গালে ঘাড়ে আচড় বসায় চিতাবাঘটি। ক্যারন চা বাগানের ম্যানেজার সুভাষ বসু এই দিন বলেন, “বাগানের পক্ষ থেকেই বিজয়ের চিকিত্‌সা চালানো হচ্ছে।”

চিতাবাঘের আতঙ্ক গ্রামে

নিজস্ব সংবাদদাতা • শামুকতলা

খাবারের খোঁজে প্রতিরাতে হানা দিচ্ছে চিতাবাঘ। গেরস্থের ঘর থেকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে হাঁস, মুরগি, ছাগল। ছাগলের টোপ দিয়ে দুটি খাঁচা পাতা হলেও ধরা পড়েনি চিতাবাঘ। এতে বক্সা ব্যঘ্র প্রকল্পের মারাখাতা জঙ্গল লাগোয়া শিসা বাড়ি, মারাখাতা ও ছোটদলদলিতে চিতাবাঘের হানায় আতঙ্কে ৪০০টি পরিবার। গ্রামবাসীরা রাত জেগে পাহারাও কাজও শুরু করেছেন। সম্প্রতি স্থানীয় একটি গাছে আশ্রয় নেওয়া চিতাবাঘকে জাল পেতে ধরা হলেও চিতার হানা বন্ধ না হওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। দক্ষিণ রায়ডাক রেঞ্জ-এর অফিসার জয়ন্ত মণ্ডল জানান, একটি চিতাবাঘ ধরা হলেও দুটি চিতাবাঘ এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। তাদের ধরার জন্য সব রকম চেষ্টা চালানো হচ্ছে। গত মঙ্গলবার রাতেও এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে হদিশ মেলেটি বুনো দুটির।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy